ছবি সৌজন্য: এক্স (সাবেক টুইটার)।
বিকেল ৫টা পর্যন্ত সারা দেশে ভোট পড়ল ৫৭.৭ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। ৭৭.৯ শতাংশ।
দুপুর ৩টে পর্যন্ত দেশে ভোটদানের হার ৪৯.২০ শতাংশ। এগিয়ে রয়েছে বাংলা। পশ্চিমবঙ্গে ৩টে পর্যন্ত ভোটদানের হার ৭০.১৯ শতাংশ। ঝাড়খণ্ডে ৫৪.৩৪ শতাংশ, হরিয়ানায় ৪৬.২৬ শতাংশ, ওড়িশায় ৪৮.৪৪ শতাংশ, দিল্লিতে ৪৪.৫৮ শতাংশ, জম্মু-কাশ্মীরে ৪৪.৪১ শতাংশ ভোট পড়েছে।
ষষ্ঠ দফা লোকসভা ভোটে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশে গড় ভোটদানের হার ৩৯.১৩ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। জানাল নির্বাচন কমিশন। ছয় রাজ্য এবং দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভোটগ্রহণ চলছে শনিবার। বাংলায় দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোটদানের হার ৫৪.৮ শতাংশ। সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে দিল্লিতে। ৩৪.৩৭ শতাংশ।
ষষ্ঠ দফার লোকসভা ভোটে হাতের আঙুলে কালি পড়ল ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনির। রাঁচী লোকসভা কেন্দ্রের ভোটার শনিবার দুপুরে ভোটদান করেন।
হরিয়ানার কৈথলে ভোট দিলেন কংগ্রেস নেতা রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা।
সপরিবার ভোট দিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। ভোট দিলেন তাঁর ৯৫ বছর বয়সি পিতাও।
কমিশন সূত্রে খবর, সকাল ১১টা পর্যন্ত দেশের ছ’রাজ্য এবং দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভোটদানের হারে এগিয়ে পশ্চিমবঙ্গ। পশ্চিমবঙ্গে ভোট পড়েছে ৩৬.৮৮ শতাংশ। বিহারে ভোট পড়েছে ২৩.৬৭ শতাংশ। এ ছাড়াও হরিয়ানাতে ২২.০৯ শতাংশ, জম্মু এবং কাশ্মীরে ২৩.১১ শতাংশ, ঝাড়খণ্ডে ২৭.৮০ শতাংশ, দিল্লিতে ২১.৬৯ শতাংশ, ওড়িশায় ২১.৩০ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ২৭.০৬ শতাংশ ভোট পড়ল প্রথম চার ঘণ্টায়। ছ’রাজ্য এবং দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলে ষষ্ঠ দফায় সকাল ১১টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ২৫.৭৬ শতাংশ।
দিল্লিতে সপরিবার ভোট দিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীওয়াল। স্ত্রী সুনীতার পাশাপাশি তাঁর মা-বাবাও তাঁর সঙ্গে ভোট দিয়েছেন।
কমিশন সূত্রে খবর, সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের ছ’রাজ্য এবং দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভোটদানের হারে এগিয়ে পশ্চিমবঙ্গ। বিহারে ভোট পড়েছে ৯.৬৬ শতাংশ। এ ছাড়াও হরিয়ানাতে ৮.৩১ শতাংশ, জম্মু এবং কাশ্মীরে ৮.৮৯ শতাংশ, ঝাড়খণ্ডে ১১.৭৪ শতাংশ, দিল্লিতে ৮.৯৪ শতাংশ, ওড়িশায় ৭.৪৩ শতাংশ, উত্তরপ্রদেশে ১২.৩৩ শতাংশ ভোট পড়ল প্রথম দু’ঘণ্টায়। ছ’রাজ্য এবং দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলে ষষ্ঠ দফায় সকাল ৯টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ১০.৮২ শতাংশ।
পুত্র-কন্যাকে নিয়ে ভোট দিলেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। ভোট দিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমরা আমাদের ক্ষোভ এক পাশে রেখে সংবিধান এবং গণতন্ত্রের পক্ষে ভোট দিচ্ছি। আমি এই নিয়ে গর্বিত।’’
দিল্লিতে ভোট দিলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী এবং পুত্র রাহুল গান্ধীকে। ভোট দেওয়ার পরে ভোটকেন্দ্রে নিজস্বী তুলতেও দেখা যায় মা-ছেলেকে।
ভোট দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগে ধর্নায় বসলেন পিডিপি প্রধান তথা অনন্তনাগ-রাজৌরি লোকসভা আসনের প্রার্থী মেহবুবা মুফতি। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। মেহবুবার অভিযোগ, কোনও বৈধ কারণ ছাড়াই পিডিপির পোলিং এজেন্ট এবং কর্মীদের আটক করেছে পুলিশ।
ইভিএম কাজ করছে না। তিনি এই বিষয়টি নিয়ে রিটার্নিং অফিসারের সঙ্গে আলোচনা করবেন এবং ভোটের সময় বৃদ্ধির আবেদন করবেন। ভোট দিতে এসে তেমনটাই মন্তব্য করলেন পুরী লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী সম্বিত পাত্র। উল্লেখ্য, সম্প্রতি ‘জগন্নাথদেব প্রধানমন্ত্রীর ভক্ত’ মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন তিনি।
দিল্লির ভোটাররা আবারও প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং বিকশিত ভারতকে সমর্থন করবেন। ভোট দিয়ে তেমনটাই মন্তব্য করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
ভোট দিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের বিজেপি সভাপতি রবিন্দর রায়না। তিনি বলেন, ‘‘ভারতীয় গণতন্ত্রের উৎসব হচ্ছে। পুরো জম্মু ও কাশ্মীরে আনন্দের পরিবেশ। শ্রীনগরে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে, উত্তর কাশ্মীরের বারামুল্লায় ৬০ শতাংশ ভোট পড়েছে এবং আজ অনন্তনাগ-রাজৌরি কেন্দ্রে ভোট হচ্ছে।’’
ভোট দিলেন নতুন দিল্লি কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা প্রয়াত সুষমা স্বরাজের কন্যা বাঁশুরি স্বরাজ।
ভোট দিলেন হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং করনাল লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী মনোহরলাল খট্টর। হরিয়ানার করনালের একটি বুথে ভোট দিলেন তিনি। কংগ্রেস এই আসনে প্রার্থী করেছে দিব্যাংশু বুধিরাজাকে।
দেশবাসীকে ভোট দেওয়ার আবেদন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করে মোদী লেখেন, “আমি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ষষ্ঠ দফায় যাঁরা ভোট দিচ্ছেন,, তাঁদের সকলকে বিপুল সংখ্যক ভোট দেওয়ার অনুরোধ করছি। প্রতিটি ভোট গুরুত্বপূর্ণ। গণতন্ত্র বিকশিত হয় যখন জনগণ নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সক্রিয় ভাবে যুক্ত হয়। আমি বিশেষ করে মহিলা ভোটার এবং যুবদের বেশি সংখ্যায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”