সিআইডি হেফাজতে ধৃত সেলিম। ছবি: সুদীপ ভট্টাচার্য।
ঘটনার ১২ দিন পর অবশেষে রানাঘাট-কাণ্ডে দু’জনকে গ্রেফতার করল সিআইডি। ধৃতেরা হল মহম্মদ সেলিম শেখ এবং গোপাল সরকার।
সিআইডি সূত্রের খবর, বুধবার রাতে মহম্মদ সেলিমকে মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ দিনই ঘটনায় জড়িতদের বাড়িতে আশ্রয় দেওয়ায় অভিযোগে হাবরার বাসিন্দা গোপালকেও গ্রেফতার করা হয়। ধৃত দু’জনেই বাংলাদেশের বাসিন্দা। বুধবার খুব ভোরে গ্রেফতারের পরে বৃহস্পতিবার সেলিমকে কলকাতায় আনা হয়েছে। এ দিন দুপুর ২টো নাগাদ রানাঘাট আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে ১৪ দিন পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
সিআইডি সূত্রের খবর, সেলিম রানাঘাট-কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত। তবে ওই ঘটনায় সেলিমের ভূমিকা কী ছিল তা এখনও পর্যন্ত নির্দিষ্ট করে জানতে পারেনি সিআইডি। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধৃত সেলিম-সহ দু’জনকেই ভবানী ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
সিআইডি সূত্রের খবর, দিন কয়েক আগে হাবরা থেকে দুই মহিলাকে আটক করা হয়েছিল। তাদেরকে জেরা করেই সেলিম এবং গোপালের খোঁজ পায় তদন্তকারীরা। পরে মু্ম্বইয়ের নাগাপাড়া এলাকা থেকে সেলিমের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশনের হদিশ মেলে। সেই মতো সিআইডির একটি দল মুম্বইয়ের উদ্দেশে রওনা দেন। অন্য একটি দল হাবরায় গোপালের খোঁজ করতে শুরু করে। পরে ভোর ৩টে নাগাদ মুম্বইয়ের পিরখানা স্ট্রিট থেকে সেলিমকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গত ১৪ মার্চ রানাঘাটের একটি কনভেন্ট স্কুলে ঢুকে লুঠপাট এবং ৭৪ বছরের সন্ন্যাসিনীকে ধর্ষণের ঘটনায় তোলপাড় হয়েছে দেশ জুড়ে। আলোড়ন সৃষ্টি হয় আন্তর্জাতিক মহলেও। স্কুলের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে আট অভিযুক্তের স্পষ্ট ছবি পাওয়া গেলেও অপরাধীদের ধরার ব্যাপারে কার্যত দিশাহীন হয়ে পড়ে রাজ্য গোয়েন্দা পুলিশ। বিভিন্ন এলাকায় ছবি-সহ পোস্টার লাগিয়ে এবং অভিযুক্তেরা ভিন রাজ্যে বা দেশে গা ঢাকা দিতে পারে এই সন্দেহে সীমান্ত এলাকায় নজরদারি চালায় সিআইডি। ইতিমধ্যে সন্দেহভাজন ১১ জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে সিআইডি। কিন্তু অভিযুক্তরা অধরাই ছিল।
ঘটনার ১২ দিন পর অবশেষে রানাঘাট-কাণ্ডে এক জনকে গ্রেফতার করল সিআইডি।
সিআইডি সূত্রের খবর, বুধবার রাতে মহম্মদ সেলিম নামে বাংলাদেশি ওই ব্যক্তিকে মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে একই সঙ্গে আরও এক ব্যক্তিকে আটক করে বৃহস্পতিবার কলকাতায় আনা হয়েছে। সিআইডি সূত্রের খবর, সেলিম রানাঘাট-কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত। তবে ওই ঘটনায় সেলিমের ভূমিকা কী ছিল তা এখনও পর্যন্ত নির্দিষ্ট করে জানতে পারেনি সিআইডি। এ দিন দুপুর ২টো নাগাদ ধৃতকে রানাঘাট আদালতে তোলা হলে বিচারক তার ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধৃত সেলিম-সহ দু’জনকেই ভবানী ভবনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
সিআইডি সূত্রের খবর, দিন কয়েক আগে হাবরা থেকে দুই মহিলাকে আটক করা হয়েছিল। তাদেরকে জেরা করেই সেলিমের খোঁজ পায় তদন্তকারীরা। পরে মু্ম্বইয়ের নাগাপট্টিতে তার মোবাইলের টাওয়ার লোকেশনের হদিশ মেলে। সেই মতো সিআইডির একটি দল মুম্বইয়ের উদ্দেশে রওনা দেন। পরে সেখান থেকেই সেলিমকে গ্রেফতার করা হয়।
গত ১৪ মার্চ রানাঘাটের একটি কনভেন্ট স্কুলে ঢুকে লুঠপাট এবং ৭৪ বছরের সন্ন্যাসিনীকে ধর্ষণের ঘটনায় তোলপাড় হয়েছে দেশ জুড়ে। আলোড়ন সৃষ্টি হয় আন্তর্জাতিক মহলেও। স্কুলের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে আট অভিযুক্তের স্পষ্ট ছবি পাওয়া গেলেও অপরাধীদের ধরার ব্যাপারে কার্যত দিশাহীন হয়ে পড়ে রাজ্য গোয়েন্দা পুলিশ। বিভিন্ন এলাকায় ছবি-সহ পোস্টার লাগিয়ে এবং অভিযুক্তেরা ভিন রাজ্যে বা দেশে গা ঢাকা দিতে পারে এই সন্দেহে সীমান্ত এলাকায় নজরদারি চালায় সিআইডি। ইতিমধ্যে সন্দেহভাজন ১১ জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে সিআইডি। কিন্তু অভিযুক্তরা অধরাই ছিল।