প্রতীকী চিত্র।
২০২২ সালের টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট-এ উত্তীর্ণ (প্রাথমিকে) আরও ৫৬ জনকে নিয়োগ করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে ২০২২ সালের নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করে রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ১১ হাজার ৭৫৮টি শূন্যপদের মধ্যে ৯ হাজার ৫৩৩ পদে শিক্ষক নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছিল। এবং তার নিয়োগ প্রক্রিয়াও চলে দীর্ঘদিন ধরে। সেখান থেকেই ৫৬ জন চাকরিপ্রার্থী নিয়োগপত্র গ্রহণ করেননি। সেই শূন্যপদেই নতুন করে আরও ৫৬ জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হল। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট প্রাইমারি স্কুল কাউন্সিল/ ডিস্ট্রিক্ট প্রাইমারি স্কুলের সঙ্গে দেখা করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের প্রাথমিকের উপর নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্থগিতাদেশ তুলে নেয় সুপ্রিম কোর্ট। তখন সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, নিয়োগ প্রক্রিয়া চালিয়ে নিয়ে যেতে পারবে রাজ্য। প্যানেল প্রকাশেও বাধা তুলে নেয় বিচারপতি হিমা কোহলি, বিচারপতি আসানুদ্দিন আমানুল্লাহ্র বেঞ্চ। এর পরেই শীর্ষ আদালত জানায়, প্রাথমিকে ১১ হাজার ৭৫৮ শূন্যপদে নিয়োগ করা যাবে। পর্ষদ ৯ হাজার ৫৩৩ পদে শিক্ষক নিয়োগ করার জন্য প্রার্থী তালিকার খসড়া পাঠায়। তার পরে সেই তালিকাই প্রকাশ করা হয় রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে।