বিগত কিছু বছরে যে হারে তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে চলেছে, তাতে প্রতিনিয়তই বিশ্ব জুড়ে কোথাও না কোথাও ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রবণতা যে হারে বেড়ে চলছে তা কিছুটা আয়ত্তে আনার চেষ্টায় ঘূর্ণিঝড় বিষয়টি নিয়ে তাত্ত্বিক মডেলের উপর গবেষণা শুরু করেছেন এই দু’টি প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা।
ঘূর্ণিঝড় ধ্বংস করে দিচ্ছে প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশকে।
কিছু সময় আগে থেকে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা করা হলেও সঠিক ভাবে মাপকাঠি নির্ধারণ করা যায় না।
এ বার সেই সব বিষয়ই বিস্তারিত ভাবে আলোকপাত করবেন এই দু’ই প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা।
গ্লোবাল ওয়ার্মিং-এর কারণে যে ভাবে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, তাতে ঘূর্ণিঝড়ের ফ্রিকোয়েন্সি প্রতি সেকেন্ডে ৬০ থেকে ৭০ মিটার বেড়ে চলেছে।
যা এর পর দ্বিগুণ হয়ে যাবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি চারটি ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশদ গবেষণা করা হয়েছে। নেপার্টাক, মেরান্টি, মালাকাস এবং মেগি-র মতো ঘূর্ণিঝড়।
ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত বিষয় এবং বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেনের পরিমাপ যাতে বোঝা যায়, তার জন্য তাইওয়ানে একটি উঁচু ভবনের উপরে একটি স্পেকট্রোমিটার স্থাপন করা হয়েছে।
এই কৌশলটির মাধ্যমে প্রতি দশ মিনিটে ঘূর্ণিঝড়ের অভ্যন্তরের তারতম্যের কারণ পর্যালোচনা করা হচ্ছে।