IIEST Shibpur Symposium

স্থাপত্যের আয়ু বৃদ্ধি করতে বিশেষ গবেষণা, আলোচনায় জাপান-চেক রিপাবলিকের বিশেষজ্ঞেরা

সুস্থায়ী উন্নয়নে প্রয়োজন অটুট স্থাপত্য। সেই কাজ কী ভাবে মেকানিক্যাল, এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড মেকানিক্সের বিশেষজ্ঞরা করতে পারেন, তা নিয়েই চলল আলোচনা।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৫ মার্চ ২০২৫ ১০:৫২
Share:
Experts in mechanical, aerospace engineering and applied mechanics are professors from universities in Japan and the Czech Republic.

মেকানিক্যাল, এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড মেকানিক্সের বিশেষজ্ঞদের জাপান এবং চেক রিপাবলিকের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। নিজস্ব চিত্র।

সুস্থায়ী উন্নয়নের জন্য অটুট স্থাপত্য ছাড়া কোনও বিকল্প নেই। তবে এর জন্য পঠনপাঠনের সঙ্গে শিল্পক্ষেত্রে কাজের পরিসর প্রশস্ত হওয়াও প্রয়োজন। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (আইআইইএসটি), শিবপুরের মেকানিক্যাল, এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড মেকানিক্স বিভাগের আয়োজিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এসে এমনই বার্তা দিলেন জাপান এবং চেক রিপাবলিকের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকেরা।

Advertisement
Professor Takamoto Itoh discusses his research topic.

নিজের গবেষণার বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন অধ্যাপক তাকামোটো ইটোহ। নিজস্ব চিত্র।

সম্মেলনে সুস্থায়ী উন্নয়নের পাশাপাশি, স্ট্রাকচারাল ইন্টেগ্রিটি অর্থাৎ শক্তিশালী ভিত তৈরি করা এবং তার দৃঢ়তা বজায় রাখতে কী কী পদ্ধতি অবলম্বন করা প্রয়োজন, তা নিয়েও আলোচনা করা হয়। এ ছাড়াও নন-ডেস্ট্রাক্টিভ টেস্টিং, মেকানিক্যাল পারফরম্যান্স, থার্মাল স্টেবিলিটির মতো বিষয়গুলি কী ভাবে নির্মাণকার্যকে গতি দিতে পারে, তা নিয়েও পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞেরা।

বিশেষজ্ঞ হিসাবে নিজ নিজ গবেষণার বক্তব্য পেশ করতে উপস্থিত ছিলেন চেক রিপাবলিকের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অফ ওস্ট্রাভার অধ্যাপক ইং রাডমি হালামা এবং জাপানের রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তাকামোটো ইটোহ ও গৌরব রাজ, জামশেদপুরের ন্যাশনাল মেটালার্জিক্যাল ল্যাবরেটরির বিশেষজ্ঞ সৌমিত্র তরফদার, এবং আইআইইএসটি), শিবপুরের অধ্যাপক দেবাশিস দত্ত।

Advertisement

বিশেষজ্ঞ হিসাবে উপস্থিত ছিলেন চেক রিপাবলিকের এবং জাপানের অধ্যাপক, ন্যাশনাল মেটালার্জিক্যাল ল্যাবরেটরির বিশেষজ্ঞ এবং আইআইইএসটি), শিবপুরের অধ্যাপক। নিজস্ব চিত্র।

তবে আলোচনায় এই বিষয়টি স্পষ্ট, যৌথ উদ্যোগে গবেষণা, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই বিষয়গুলি নিয়ে পরবর্তী প্রজন্মকে কাজের ক্ষেত্রে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তব রূপ দেওয়া সম্ভব। তাই, সকলেই শিক্ষার সঙ্গে শিল্প ক্ষেত্রের সংযোগ স্থাপনের বিষয়টিকে আরও বেশি দৃঢ় করার বিষয়ে সহমত পোষণ করেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement