যে কোনও ক্রেতার ক্ষেত্রেই সিদ্ধা গ্রুপের ফ্ল্যাটগুলি পছন্দ হতে বাধ্য। কারণ তাদের কাছে রয়েছে একাধিক বিলাসবহুল ও মানসম্মত ফ্ল্যাটের সম্ভার।
Real Estate

লকডাউনে ফ্ল্যাট কেনা বন্ধ নয়, ভার্চুয়াল মিটেই হচ্ছে সমস্ত দেখা শোনা

যে কোনও ক্রেতার ক্ষেত্রেই সিদ্ধা গ্রুপের ফ্ল্যাটগুলি পছন্দ হতে বাধ্য। কারণ তাদের কাছে রয়েছে একাধিক বিলাসবহুল ও মানসম্মত ফ্ল্যাটের সম্ভার।

শেষ আপডেট: ১৭ জুন ২০২১ ১৫:২০
Share:

অনলাইনেই হচ্ছে ফ্ল্যাট বুকিং

অতিমারি এখনও ঘিরে রয়েছে আমাদের। অত্যন্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না মানুষ। গত ১৫ মাসে মানুষের চাহিদাও বদলে গিয়েছে। এমন অনেক কাজ স্থগিত হয়ে গিয়েছে যা জরুরি ছিল।

ক্রমাগত লক়ডাউনের কারণে অনেকেই বুঝতে পেরেছেন নিজস্ব বাড়ি থাকার গুরুত্ব কতটা। নিশ্চিন্তে ঘোরাফেরায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় ভার্চুয়াল মিট অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে ফ্ল্যাট কেনার আগে সেই ফ্ল্যাট দেখেশুনে নেওয়ার জন্যও এই মুহূর্তে ভার্চুয়াল মিটের জুড়ি মেলা ভার। এতে বাড়ি বসেই আরামে সম্পূর্ণ সুস্থভাবে ফ্ল্যাটটি দেখতে পাচ্ছেন ক্রেতারা।

ইতিমধ্যেই ভার্চুয়াল মিটের মাধ্যমে ফ্ল্যাট দেখানোর প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে সিদ্ধা গ্রুপ। তারা বুঝতে পেরেছে এই মুহূর্তে ভার্চুয়াল মিটের গুরুত্ব কতটা। এ পর্যন্ত তারা অভূতপূর্ব সাড়াও পেয়েছে। এই অল্প সময়ের মধ্যেই প্রায় ২০০-রও বেশি ভার্চুয়াল মিট-এর আয়োজন করেছে তারা। গোটা শহরজুড়ে বিভিন্ন জায়গায় নজরকাড়া প্রোজেক্ট করছে সিদ্ধা গ্রুপ। এদের প্রধান লক্ষ্যই হল গ্রাহকদের সঠিক সময়ে সঠিক দামে ভাল বাড়ি প্রদান করা। সিদ্ধা গ্রুপের এই ভার্চুয়াল ট্যুরগুলি ৩৬০ ডিগ্রি অর্থাৎ প্রত্যেক গ্রাহক ঘরের সমস্ত কিছু পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখতে পান। পাশাপাশি সহজেই অনলাইনে ফ্ল্যাট বুকিং করা যায়।

সিদ্ধা হোম মানেই স্মার্ট হোম

যে কোনও ক্রেতার ক্ষেত্রেই সিদ্ধা গ্রুপের ফ্ল্যাটগুলি পছন্দ হতে বাধ্য। কারণ তাদের কাছে রয়েছে একাধিক বিলাসবহুল ও মানসম্মত ফ্ল্যাটের সম্ভার। যেখানে ওয়ার্ক ফ্রম হোম জীবন হয়ে উঠবে আরও সুন্দর। এ ছাড়াও সিদ্ধার সমস্ত ফ্ল্যাটেই রয়েছে আধুনিক জীবনের সমস্ত সুযোগ সুবিধে যেমন - দুর্দান্ত লোকেশন, রুফটপ স্কাইওয়াক যার অভিজ্ঞতা ইতিমধ্যেই অনেক বাসিন্দার রয়েছে, আবাসিকদের জন্য বড় ক্লাব ইত্যাদি। এখন পর্যন্ত তারা প্রায় ৭,০০০-এরও বেশি রেসিডেন্সিয়াল এবং কমার্সিয়াল ইউনিট হ্যান্ডওভার করে দিয়েছে। ১০,০০০-এরও বেশি ইউনিটের কাজ চলছে। যেগুলি প্রতিশ্রুতি মতো যথাযথ সময়সীমার মধ্যেই শেষ করবে তারা।

এই অতিমারির লাল চোখ দেশজুড়ে সমস্ত শিল্পকেই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করেছে। এদের মধ্যে রিয়েল এস্টেট সবথেকে দ্রুত কামব্যাক করতে পেরেছে কারণ মানুষ বুঝেছে নিজস্ব বাড়ির প্রয়োজনীয়তা। যদি রিয়েল এস্টেট ইন্ডাস্ট্রি প্রত্যাশা অনুযায়ী সফলতা লাভ করে, তবে ভারতের জিডিপিও দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। যা সমগ্র দেশবাসীকে আদতে আরও উন্নত মানের জীবন যাত্রা সরবারহ করবে।

সিদ্ধার ফ্ল্যাটের অন স্ক্রিন ট্যুর বুক করতে এখনই ক্লিক করুন

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন