কিছুটা স্বস্তি রফতানিতে, ঘাটতিতেও

সরকারি হিসেবে, বিদেশে ওষুধ, রাসায়নিক, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো পণ্যের বিক্রি বেশি হওয়াই মার্চে রফতানি বৃদ্ধির কারণ। ওই মাসে আমদানি ১.৪৪% বেড়ে হয়েছে ৪,৩৪৪ কোটি ডলার। সোনা ও তেল আমদানি বাড়া যার কারণ।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০১৯ ০৪:২২
Share:

শিল্পোৎপাদন তলানিতে ঠেকা থেকে শুরু করে ফের মূল্যবৃদ্ধির মাথা তোলা— ভোট মরসুমে একের পর এক পরিসংখ্যান যেন তিরের মতো বিঁধছে মোদী সরকারকে। তারই মধ্যে কিছুটা স্বস্তি এনে দিল রফতানির অঙ্ক। সেই সঙ্গে মার্চের বাণিজ্য ঘাটতিও। সোমবার সরকার প্রকাশিত পরিসংখ্যান জানিয়েছে, গত অর্থবর্ষে সর্বকালীন উচ্চতা ছুঁয়েছে রফতানি। ৩৩,১০২ কোটি ডলার। অন্য দিকে, মার্চে বাণিজ্য ঘাটতি খানিকটা কমে হয়েছে ১,০৮৯ কোটি ডলার। যেখানে আগের বছরের একই সময় তা ছিল ১,৩৫১ কোটি। একটি দেশের রফতানির তুলনায় পণ্য আমদানি করতে খরচ যতটা বেশি পড়ে, তাকেই বলে বাণিজ্য ঘাটতি। ওই মাসে রফতানিও বেড়ে পৌঁছেছে পাঁচ মাসের সব থেকে বেশি উঁচুতে। ১১% বেড়ে হয়েছে ৩,২৫৫ কোটি ডলার। তবে পুরো অর্থবর্ষে বেড়েছে বাণিজ্য ঘাটতি।

Advertisement

সরকারি হিসেবে, বিদেশে ওষুধ, রাসায়নিক, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো পণ্যের বিক্রি বেশি হওয়াই মার্চে রফতানি বৃদ্ধির কারণ। ওই মাসে আমদানি ১.৪৪% বেড়ে হয়েছে ৪,৩৪৪ কোটি ডলার। সোনা ও তেল আমদানি বাড়া যার কারণ।

গত অর্থবর্ষে আমদানি অবশ্য বেড়েছে ৮.৯৯%। দাঁড়িয়েছে ৫০,৭৪৪ কোটি ডলারে। যে কারণে অর্থবর্ষের হিসেবে চওড়া হয়েছে বাণিজ্য ঘাটতি। যার অঙ্ক ১৭,৬৪২ কোটি ডলার। যেখানে ২০১৭-১৮ সালে তা ছিল ১৬,২০০ কোটি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement