পিএফের পেনশনের টাকা যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে তোলা যাবে। —প্রতীকী চিত্র।
সিদ্ধান্ত হয়েছিল আগেই। সেই অনুযায়ী বছরের শুরু থেকে ইপিএফও, ইউপিআই-সহ কয়েকটি ক্ষেত্রে নিয়ম বদল হয়েছে। তাতে গ্রাহকদের একাংশ যেমন উপকৃত হবেন, তেমনই কোনও কোনও ক্ষেত্রে লাভবান হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি।
কর্মী প্রভিডেন্ট ফান্ডের (ইপিএফ) অছি পরিষদ সুপারিশ করেছিল, পিএফের পেনশনের টাকা যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে তোলা যাবে। অবশেষে তা কার্যকর হয়েছে। যাঁদের কর্মস্থলের থেকে দূরে বাড়ি এবং অবসরের পরে অন্য জায়গায় গিয়ে প্রকল্পের সুবিধা নিতে হবে, তাঁরা সবচেয়ে উপকৃত হবেন। এত দিন এই সমস্ত ক্ষেত্রে পেনশন পেমেন্ট অর্ডার (পিপিও) এক আঞ্চলিক দফতর থেকে অন্য আঞ্চলিক দফতরে নিয়ে যেতে হয় গ্রাহককে। পেনশন ব্যবস্থা কেন্দ্রীয় ভাবে পরিচালিত হওয়ায় জটিলতা কাটবে।
অন্য দিকে, ফিচার ফোনের জন্য আনা ‘ইউপিআই১২৩পে’-র ক্ষেত্রে লেনদেনের ঊর্ধ্বসীমা ৫০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০,০০০ টাকা করেছে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক। এনপিসিআই-এর সিদ্ধান্ত, কোনও ইউপিআই পরিষেবা সংস্থার পুরো বাজারে অংশীদারি ৩০ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। তবে সম্প্রতি এই নিয়ম রূপায়ণের সময় দু’বছর বাড়িয়ে ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর করেছে তারা। তাতে স্বস্তি ফিরেছে গুগ্ল পে, ফোন পে-র মতো সংস্থাগুলির। পাশাপাশি, জিএসটি পোর্টালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে নতুন বছরে। করদাতাদের জন্য শুরু হয়েছে বহুস্তরীয় যাচাই পদ্ধতি।