Loan

পাঁচ বছরে ২২ শতাংশ! গ্রাম, মফস্‌সলে দ্রুত হারে বাড়ছে মহিলা ঋণগ্রহীতার সংখ্যা: রিপোর্ট

দেখা গিয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ভারতের আধা-শহর এবং গ্রামীণ এলাকায় মহিলা ঋণগ্রহীতাদের সংখ্যা বার্ষিক চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়েছে, যা ২২%।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২৫ ০৮:০৩
Share:
চ্যালেঞ্জ এখনও বহু মহিলার ব্যাঙ্কিংয়ের কাজে কম অভিজ্ঞতা, ঋণে বিমুখ হওয়া।

চ্যালেঞ্জ এখনও বহু মহিলার ব্যাঙ্কিংয়ের কাজে কম অভিজ্ঞতা, ঋণে বিমুখ হওয়া। — প্রতীকী চিত্র।

দেশের মহিলাদের মধ্যে গত পাঁচ বছরেরও বেশি সময়ে ধার নেওয়ার ঝোঁক লাফিয়ে বেড়েছে, দাবি এক সমীক্ষার রিপোর্টে। তবে তা মূলত মফস্‌সলে ও গ্রামাঞ্চলে। তাঁদের একাংশ আর্থিক ভাবে সচেতন হয়ে উঠেছেন। ‘ক্রেডিট স্কোরে’ (ঋণ শোধের ইতিহাস অনুযায়ী প্রাপ্ত নম্বর) নজর রাখছেন নিজেরাই। সেই কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছে মূলত অল্প বয়সিরা।

ঋণ শোধে নজরদারির সংস্থা ট্রান্স-ইউনিয়ন সিবিলের সঙ্গে সরকারের উপদেষ্টা নীতি আয়োগের ‘ওমেন এন্ত্রেপ্রেনরশিপ প্ল্যাটফর্ম’ এবং মাইক্র-সেভ কনসাল্টিং একযোগে ওই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, ২০১৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ভারতের আধা-শহর এবং গ্রামীণ এলাকায় মহিলা ঋণগ্রহীতাদের সংখ্যা বার্ষিক চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়েছে, যা ২২%। প্রায় সব ধরনের কাজেই ধার নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা ব্যক্তিগত ঋণের মতো আর্থিক পণ্য, ফ্ল্যাট-বাড়ি, টিভি-ফ্রিজ়-ওয়াশিং মেশিন-সহ বিভিন্ন দীর্ঘ মেয়াদি ভোগ্যপণ্য এবং সোনা কেনার চাহিদা পূরণের জন্য। ব্যবসায় পুঁজি জোগাড়ের উদ্দেশ্যে ঋণের হার তুলনায় বেশ কম। মাত্র ৩%।

তবে চ্যালেঞ্জ এখনও বহু মহিলার ব্যাঙ্কিংয়ের কাজে কম অভিজ্ঞতা, ঋণে বিমুখ হওয়া। ঋণে আগ্রহীদের অনেকে আবার ‘গ্যারান্টর’ পান না বা বন্ধক দেওয়া নিয়ে সমসায় পড়েন।


আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন

এটি একটি প্রিমিয়াম খবর…

  • প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর

  • সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ

  • সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে

সাবস্ক্রাইব করুন