ফের ধস শেয়ার বাজারে। প্রতীকী ছবি।
ফের শেয়ার বাজারে নামল ধস। সোমবার বাজার খোলার ৩ ঘণ্টার মধ্যে ৫০০ পয়েন্ট পড়ে যায় সেনসেক্স সূচক। পরে তা দাঁড়ায় ৫৩৬.৫৮ পয়েন্টে।
নিফটিও ১৫০-র বেশি পড়ে যাওয়ায় ১১ হাজারের সীমার নীচে চলে যায়। কারণ, সপ্তাহের প্রথম দিনে গৃহঋণ সংস্থাগুলির পুঁজির অনিশ্চিয়তা লগ্নিকারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করে।
ব্যাঙ্ক, অটো, রিয়েলিটি-র শেয়ার বিক্রি করতে শুরু করেন তাঁরা। পুঁজির ঘাটতির কারণে ৩০ শেয়ারের বিএসই সেনসেক্স ৫৩৬.৫৮ পয়েন্ট হারায়।, অন্যদিকে ৫০ শেয়ারের এনএসই নিফটি ১৬৮.২০ পয়েন্টে কমে গিয়ে আচমকাই ১১ হাজারের সীমার নীচে চলে যায়।
সোমবার বাজার খোলার আগেই অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি নন-ব্যাঙ্কিং ফিন্যান্স কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের যথাযথ পুঁজি থাকার নিশ্চিয়তা বজায় রাখতে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে টুইটারে একটি বিবৃতিও দেন।
আরও পড়ুন: স্বল্প সঞ্চয়ে সুদ বাড়ায় স্বস্তি এলেও চিন্তায় রাখছে বাজারের হঠাৎ পতন
ব্যাঙ্ক, অটো, ভোগ্যপণ্য শেয়ারগুলিতে এ দিন উল্লেখযোগ্য ধস নেমেছিল, এমনটাই জানান আইডিবিআই ক্যাপিটালের গবেষণা দফতরের প্রধান এ কে প্রভাকর। তবে লগ্নিকারীদের দুশ্চিন্তার প্রধান কারণ, ব্যাঙ্ক ছাড়া অন্যান্য সংস্থার আর্থিক দুরবস্থা।
গত শুক্রবার এক বারে ১৩০০ পয়েন্ট পড়ে গিয়েছিল সেনসেক্স। তার জেরেই সোমবার বাজারের শুরুতেই ধস নামে।
সোমবার মুম্বই শেয়ার বাজারে সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে মারুতি অ্যান্ড মারুতি (-৭.৯%), এইচডিএফসি (-২.১৪%), মারুতি সুজু়কি (-৩.২৪%), টাটা স্টিল (-৩.০৮%), ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক (-৫.১৯%)-এর শেয়ারের।
বিশেষজ্ঞদের মত, আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং চিন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধের প্রভাবে বাজারে এই ধস নেমেছে।
আরও পড়ুন: আমদানিতে রাশ টেনে টাকার দাম বৃদ্ধির আশা
ব্যাঙ্ক, অটো, ভোগ্যপণ্য শেয়ারগুলিতে এ দিন উল্লেখযোগ্য ধস নেমেছিল, এমনটাই জানান আইডিবিআই ক্যাপিটালের গবেষণা দফতরের প্রধান এ কে প্রভাকর। তবে লগ্নিকারীদের দুশ্চিন্তার প্রধান কারণ, ব্যাঙ্ক ছাড়া অন্যান্য সংস্থার আর্থিক দুরবস্থা।
গত শুক্রবার এক বারে ১৩০০ পয়েন্ট পড়ে গিয়েছিল সেনসেক্স। তার জেরেই সোমবার বাজারের শুরুতেই ধস নামে।
সোমবার মুম্বই শেয়ার বাজারে সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে মারুতি অ্যান্ড মারুতি(-৭.৯%), এইচডিএফসি(-২.১৪%), মারুতি সুজু়কি (-৩.২৪%), টাটা স্টিল (-৩.০৮%), ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক (-৫.১৯%)-এর শেয়ারের। বিশেষজ্ঞদের মত, আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন এবং চিন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য যুদ্ধের প্রভাবে বাজারে এই ধস নেমেছে।
মূল্যবৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি, পেট্রোপণ্যের দাম বৃদ্ধি - অর্থনীতির সব খবর বাংলায় পেয়ে যান আমাদের ব্যবসা বিভাগে।