সবুজে রয়েছে সেনসেক্স। প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
সম্বত ২০৮০-তে লগ্নিকারীরা মূলধনের উপরে যে রিটার্ন পেয়েছেন, ২০৮১-তে তা পাওয়ার আশা কম। তেমনই মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছেন তাঁদের বড় অংশ। তবে চোখ রাখছেন আকর্ষণীয় দামে ভাল শেয়ার কেনার সুযোগের দিকেও।
অনিশ্চয়তার আবহে সম্বত ২০৮১-র শুরুটা মন্দ হয়নি। আগের দু’দিনে প্রায় ১০০০ পয়েন্ট খোয়ানোর পরে দীপাবলির সন্ধ্যায় মুরত লেনদেন পর্বে সেনসেক্স ফের সবুজে ফিরেছে। ৩৩৫ পয়েন্ট উঠে বন্ধ হয়েছে ৭৯,৭৪২ অঙ্কে। তবে বছরের পূর্বাভাস এখনই দেওয়া যাচ্ছে না। ২০৮০ সম্বতে সেনসেক্স বেড়েছে ২২.৩১%। নিফ্টি ২৪.৬%। এ বারও একই ধরনের রিটার্নের আশা কম। শেয়ার বাজারের বিপুল উত্থানের পরে একটা সংশোধন কাম্য ছিল। গোটা অক্টোবর জুড়ে তা হয়েছে। তা সত্ত্বেও সংশোধন পর্ব শেষ হয়েছে এমনটা বলা যাচ্ছে না। তবে সর্বোচ্চ অবস্থান (৮৫,৮৩৬) থেকে ৬০৯৪ পয়েন্ট খুইয়ে সেনসেক্স ৭৯,৭৪২ পয়েন্টে নেমে আসার ফলে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে শেয়ার বাজার পতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এই ভাবনার পিছনে মূল কারণ
তবে কিছু বিষয় আবার বাজারকে দুশ্চিন্তামুক্ত হতে দিচ্ছে না—
সব মিলিয়ে আশা-নিরাশার দোলায় শেয়ার বাজারে এখন উত্থান-পতন জারি থাকবে। তবে অর্থনীতি মজবুত থাকলে মাঝারি মেয়াদে বাজার ফের ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে। এই অবস্থায় লগ্নিকারীরা যা করতে পারেন—