কেন্দ্রের কাছে আর্জি জানানো সত্ত্বেও মেলেনি ৪জি সংযোগ দেওয়ার স্পেকট্রাম। অথচ প্রতিদ্বন্দ্বীরা ভাবছে ৫জি আনার কথা। এই পরিস্থিতিতে বাজারের চাহিদার সঙ্গে যুঝতে বিএসএনএলের কেরল, বিহার, ওড়িশার মতো সার্কল কিছু জায়গায় পুরনো স্পেকট্রাম দিয়েই সীমিত ভাবে তা চালু করেছে। এ বার গ্যাংটক ও শিলিগুড়িতেও কিছু জায়গায় একই ভাবে ৪জি চালু করছে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলি সংস্থাটির ওয়েস্ট বেঙ্গল সার্কল।
যদিও এ ভাবে মাত্র কিছু এলাকায় এত দিন পরে ৪জি এনে সংস্থার কতটা লাভ হবে তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। সীমাবদ্ধতার কথা মানছেন কর্তারাও। তবে তাঁদের যুক্তি, চাহিদার সঙ্গে তাল মেলাতে আর কোনও পথ নেই।
শুক্রবার ওই সার্কলের জিএম (ইবি অ্যান্ড মার্কেটিং) এম সি প্রামাণিক জানান, দু’তিন মাসে ৪জি চালু করতে ২৩০টি টাওয়ার বসেছে। তবে পুরনো স্পেকট্রাম দিয়ে ৪জি দিতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় ৩জি পরিষেবা বন্ধ হবে। মিলবে ২জি। অন্য দিকে, এ মাসে কলকাতার কিছু অঞ্চলেও পরীক্ষামূলক ভাবে ৪জি আনতে চায় তাদের শাখা ক্যালকাটা টেলিফোন্স। বিএসএনএল সূত্রের খবর স্পেকট্রাম বরাদ্দ না হলেও, রাজ্যের দুই সার্কলের হাতেই ৪জি দেওয়ার যন্ত্রাংশ রয়েছে।