প্রতীকী চিত্র
সাম্প্রতিক সময়ে চিকিৎসা বিজ্ঞান উন্নত হওয়ার পাশাপাশি আধুনিকতা বেড়েছে ওষুধের ধরনের উপরেও। যে কোনও রোগের ক্ষেত্রেই এখন আর ইনজেকশন বা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না, শুধু ওষুধের দ্বারাই এখন রোগ নিরাময় করা সম্ভবপর হয়েছে। এতে রোগীরাও খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে কর্মজীবনে ফিরতে সক্ষম হয়েছেন।
বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যে কোনও ধরনের রোগের প্রাদুর্ভাবও অনেক বেশি মাত্রায় বাড়তে শুরু করে। তাই বার্ধক্যের সময়ে কোনও রোগের ওষুধ খাওয়ার বিষয়ে খুব সচেতন থাকতে হয়। কিন্তু বার্ধক্যজনিত চিকিৎসায় ‘প্রিভেনটিভ মেডিসিন’-এর গুরুত্ব কতখানি জানেন? কী এই ‘প্রিভেনটিভ মেডিসিন’?
এই বিষয়ে আনন্দবাজার ডট কমের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন এইচপি ঘোষ হাসপাতালের কনসালট্যান্ট ফিজ়িশিয়ান চিকিৎসক নারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিশদে জানতে পাশের লিঙ্কে ক্লিক করুন:
‘প্রিভেনটিভ মেডিসিন’ নিয়ে আলোচনায় এইচপি ঘোষ হাসপাতালের চিকিৎসক নারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায়
চিকিৎসক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, প্রথমত, বয়স ষাট ঊর্ধ্ব হলেই নিয়মিত কিছু ভ্যাকসিনেশনের মধ্যে থাকা উচিত। যেমন: ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডিপথেরিয়ার মতো ভ্যাকসিনও নিতে হয়। দ্বিতীয়ত, ৩৫ বছর পেরিয়ে গেলেই হাড় ক্ষয়ে যাওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে, বিশেষ করে মেয়েদের। তাই প্রাথমিক পর্যায়েই এই হাড় ক্ষয়ে যাওয়া রুখতে ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ বা প্রোটিন পাইডার খাওয়া উচিত। তৃতীয়ত, বার্ধক্যজনিত কারণে, কিছু ইউরিনারি সমস্যাও দেখা যায়। সেই দিকেই বিশেষ নজর রাখা উচিত।”
এই বিষয়গুলি মেনে চললেই বৃদ্ধ বয়সেও অনেকটাই সুস্থ থাকতে পারবেন। ওষুধের উপর ভরসা করে থাকতে হবে না।
হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩৬৬৩৪৬৬৩৪
বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://hpghoshhospital.com/
এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘এইচপি ঘোষ হাসপাতাল’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।