ফ্যাকাল্টিদের সঙ্গে ‘আকাশ ইনস্টিটিউট’-এর শিক্ষার্থীরা
‘আকাশ ইনস্টিটিউট’। বহু শিক্ষার্থীর চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন পূরণের সঙ্গী। জয়েন্ট এন্ট্রান্স (JEE), নীট (NEET) এবং অলিম্পিয়াড পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ভারতের সেরা কোচিং ইনস্টিটিউটগুলোর মধ্যে এই মুহূর্তে অন্যতম হল ‘আকাশ ইনস্টিটিউট’। এই প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের নেপথ্যে সবচেয়ে বড় কারণ হল শিক্ষার্থীদের মধ্যে শেখার প্রবণতা বৃদ্ধি এবং তাদের কাঙ্খিত কেরিয়ারের পথ সুনিশ্চিত করা।
কলকাতায় ৬টি সহ পশ্চিমবঙ্গে মোট ১২টি কোচিং সেন্টার রয়েছে ‘আকাশ ইনস্টিটিউট’-এর। যেখানে মেডিক্যাল বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কেরিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখা পড়ুয়ার দল অলিম্পিয়াড, নীট (NEET) এবং জয়েন্ট এন্ট্রান্স (JEE)-এর সেরা প্রস্তুতির সুযোগ পেতে পারে। জয়েন্ট এন্ট্রান্স এবং নীট পরীক্ষার কোচিং ছাড়াও, শিক্ষার্থীরা ফাউন্ডেশন কোর্স, জয়েন্ট এন্ট্রান্স ক্র্যাশ কোর্স এবং নীট ক্র্যাশ কোর্সেও নিজেদের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।
অর্ঘ্যদীপ দত্ত
চলতি বছরের ‘ন্যাশনাল এলিজিবিলিটি কাম এন্ট্রান্স টেস্ট’ বা নিট-এ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৩ লক্ষ ২৭ হাজার ৭১৪। তাদের প্রত্যেকরই ছিল চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন। সেই লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীর ভিড়ে ডাক্তারির এই সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রথম র্যাঙ্ক অর্জন করেছেন কলকাতার হিন্দুস্কুলের অর্ঘ্যদীপ দত্ত এবং দিল্লি পাবলিক স্কুল, শিলিগুড়ির সক্ষম অগ্রওয়াল। আর তাঁদের সাফল্যের নেপথ্যে ‘আকাশ ইনস্টিটিউট।’
শুধু অর্ঘ্যদীপ বা সক্ষম-ই নয়। ‘আকাশ ইনস্টিটিউট’-এর হাত ধরে স্বপ্ন সফল হয়েছে কলকাতার অনুরণ ঘোষ, বাঁকুড়ার অরিন্দম চৌধুরী ও কলকাতার জিনিয়া ভট্টাচার্যেরও। সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষায় অনুরণের র্যাঙ্ক ৭৭, অরিন্দমের র্যাঙ্ক ৮৬ এবং জিনিয়ার র্যাঙ্ক ২০৩।
পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ২০ বছর ধরে অর্ঘ্যদীপ, অনুরণ, অরিন্দম এবং জিনিয়ার মতো শিক্ষার্থীদের ডাক্তার হওয়ার স্বপ্নপূরণে মূল কাণ্ডারী হিসেবে পথ দেখাচ্ছে ‘আকাশ ইনস্টিটউট।’ ডাক্তারির প্রবেশিকার প্রস্তুতির সঙ্গে যেন এখন সমার্থক হয়ে দাঁড়িয়েছে এই প্রতিষ্ঠানের গাইডেন্স।
কিন্তু কীভাবে বছরের পর বছর এ ভাবে সাফল্য এনে দিচ্ছে ‘আকাশ ইনস্টিটউট’?
উত্তরটা হল—‘আকাশ ইনস্টিটিউট’-এ অভিজ্ঞ শিক্ষক, অফলাইন-অনলাইন মোডে ক্লাসের সুবিধা, পড়াশোনা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানোর সুযোগ--এই সব কিছুই থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসক হওয়ার পথ মসৃণ হয়ে উঠেছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, ভারতে প্রতি ৮৩৪ জন নাগরিক পিছু একজন করে চিকিৎসক রয়েছেন। চিকিৎসা ক্ষেত্রে এ যেন এক অসম লড়াই। এই সমস্যা দূর করতে চাই আরও অজস্র চিকিৎসক। আর সেই শূন্যস্থান পূরণেই নিরলস ব্রতী হয়ে রয়েছে ‘আকাশ ইনস্টিটিউট।’
এই প্রতিবেদনটি ‘আকাশ ইনস্টিটিউট’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।