‘জনসনস্ বেবি’
মাতৃত্ব মানেই এক গভীর ও অনন্য অনুভূতি। যা মায়েরা প্রথম দিন থেকেই প্রতি মুহূর্তে উপভোগ করেন। তাই নবজাতকদের জন্মের পর প্রথম ক্ষণ থেকেই তাদের সুরক্ষা ও যত্নের দিকে মায়েদের বিশেষ নজর থাকে। প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় শিশুর ত্বক অনেকাংশে বেশি কোমল ও মোলায়েম হয়। সেই কারণেই নবজাতকদের ত্বকের বাড়তি যত্ন জরুরি। প্রত্যেক মা তাই তাঁর ছোট্ট শিশুকে প্রথম দিন থেকেই সেরা যত্নের প্রতিশ্রুতি দেন। শিশুর ত্বকের সেরা যত্নে তাঁরা সব সময়েই বেছে নেন ‘জনসনস্ বেবি’।
সম্প্রতি ‘মাদার্স ডে’ উপলক্ষে ‘জনসনস্ বেবি’ মায়েদের কাছে জানতে চেয়েছিল প্রথম দিন থেকে কেমন ছিল তাদের মাতৃত্বের সফর। মায়েরা তাঁদের অনন্য অনুভূতির কথা ‘জনসনস্ বেবি’র সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন।
রাইমা বন্দ্যোপাধ্যায়
রাইমা বন্দ্যোপাধ্যায় যেমন বলেছেন, “আমার ‘পিসিওডি’ ছিল। এবং আমি যে মা হতে পারব, সেই আশাও আমাকে ডাক্তাররা খুব বেশি দেননি। কিন্তু ঈশ্বরের কৃপায় সেই মাতৃত্বের স্বাদ আমি পেয়েছি। আমি সেই সময়ে কিছুই খেতে পারতাম না। পেঁয়াজ-রসুনের গন্ধে বমি হতো। সেই দিনগুলোর কথা আমি কখনওই ভুলব না।”
রাই সাহা দাস
কলকাতার যাদবপুর থেকে রাই সাহা দাস বলেন, “১৩ বছর বিবাহিত জীবনের পরে বিবাহবার্ষিকীর দিনে সন্তানসম্ভবা হওয়ার সুসংবাদ পেয়েছিলাম। আনন্দে আমার চোখে জল এসে গেছিল। এখন আমি দু’জন ফুটফুটে কন্যাসন্তানের মা। এই দিনটা দেখার জন্যই এক দিন কত চোখের জল ফেলেছি। আর এখন আমার নিজের জন্যেই সময় নেই। ও আমার সব কিছু!”
মোনালিসা মণ্ডল
মোনালিসা মণ্ডল সামন্তের কথায়, “টানা তিন বার গর্ভপাতের পরেও আমি মা হওয়ার সাহস দেখিয়েছিলাম। আমার ছেলেকে যখন প্রথম বার আমার কোলে দেওয়া হয়, তখন যে কী অদ্ভুত সুন্দর এক অনুভূতি হয়েছিল, তা বলে বোঝানো যাবে না! ওকে স্তন্যপান করাতে সমস্যা হচ্ছিল। তাই ‘ব্রেস্ট পাম্প’ ব্যবহার করে দুধে নুন দিয়ে রাখতাম ওকে প্রতি ঘণ্টায় খাওয়ানোর জন্য।"
প্রীতিকণা বিশ্বাস
প্রীতিকণা বিশ্বাস বলেন, “দীর্ঘ ১২ বছরের অপেক্ষার পরে ২০১৮ সালের ২ এপ্রিল ও আমার কোলে আসে। চোখে জলের বাঁধ ভেঙেছিল সে দিন। আমি ওকে মনে মনে বলেছিলাম, ‘তুমি এত দেরি করলে কেন, বলো?’ মা হওয়ার এই অনুভূতি সত্যিই অনন্য।”
কুহেলি মুখোপাধ্যায়
কুহেলি মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “দীর্ঘ ৬ বছর অপেক্ষা এবং ২ বছরের কঠিন ‘আইভিএফ’ চিকিৎসার পরে আমি একসঙ্গে দুই সন্তানের মা হয়েছিলাম। দুর্ভাগ্যবশত, আমার ছোট সন্তানকে বাঁচাতে পারিনি। কিন্তু আজ আমি আমার বড় ছেলে অনভিতের সঙ্গে প্রতিটি শ্বাসপ্রশ্বাস, দুষ্টুমিতে, আদর-আহ্লাদে নতুন করে বাঁচছি। তাই ওর ত্বকের যত্নে প্রথম দিন থেকে আমি শুধু ‘জনসনস্ বেবি’র ভরসাযোগ্য পণ্যগুলিকেই বেছে নিয়েছিলাম।”
বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://www.johnsonsbaby.in/protectfromdayone
এই প্রতিবেদনটি ‘জনসনস্ বেবি’-র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।