জ্যোতিষ মতে, দেবী লক্ষ্মীকে খুশি রাখতে বাড়িতে তাঁর পায়ের ছাপ রাখা শুভ বলা হয়।
এতে নাকি বাড়িতে মা লক্ষ্মীর আগমন ঘটে এবং তাঁর কৃপা সব সময়ে থাকে বলে মনে করেন জ্যোতিষীরা।
সাধারণত বলা হয়, বাড়িতে মা লক্ষ্মীর পায়ের ছাপ রাখার চারটি উপকারিতা রয়েছে।
ঘরের মূল দরজা দিয়েই মা লক্ষ্মী প্রবেশ করেন বলে ধরা হয়। তাই দরজায় শুভ চিহ্ন রাখাই শ্রেয়।
জ্যোতিষীদের মতে, বাড়ির মূল দরজায় স্বস্তিক, ওম বা গণেশ ঠাকুর-সহ নানা শুভ চিহ্ন রাখলে বাড়িতে ঈশ্বরের কৃপা বজায় থাকে।
একই ভাবে মূল দরজায় মা লক্ষ্মীর পায়ের চিহ্ন রাখলে সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি আসবে বলেই মনে করেন জ্যোতিষীরা।
এই পায়ের ছাপ ঘরের নেতিবাচক শক্তিকে নষ্ট করে দেয় বলে ধারণা জ্যোতিষীদের।
দরজায় পায়ের চিহ্ন সংসারে ইতিবাচক শক্তি নিয়ে আসবে বলে মনে করেন জ্যোতিষীরা।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে হলে বাড়ির প্রবেশদ্বারে লক্ষ্মীর মূর্তির সঙ্গে কুবেরের ছবিও লাগানো যেতে পারে।
দরজার নীচে মা লক্ষ্মীর পায়ের চিহ্ন রাখা সবথেকে শুভ লক্ষণ ধরা হয়। একইসঙ্গে, বাড়ির প্রবেশ দ্বার সব সময়ে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নও রাখা উচিত।