প্রতীকী ছবি।
বাজি ফাটানোর অনুমতি মিলবে নাকি মিলবে না, তা নিয়ে জল্পনা ছিল অনেক দিন ধরেই। শেষ পর্যন্ত হাই কোর্টের রায় খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট অনুমতি দিয়েছিল ‘পরিবেশ-বান্ধব’ বা সবুজ বাজি ফাটানোর। কিন্তু সে সবের তোয়াক্কা না করেই কালীপুজোর দিন রাস্তায় রাস্তা পোড়ানো হয়েছে বাজি। ফলে পরের দিন প্রতি বছরের মতোই আকাশের মুখ ভার। না, মেঘে নয়। বায়ুদূষণে। এই ধোঁয়াশা যে ফুসফুসের জন্য কতটা ক্ষতিকারক তা কারও অজানা নয়। তার উপর এখনও সম্পূর্ণ দূর হয়নি অতিমারির প্রকোপ। কী করবেন ফুসফুস ভাল রাখার জন্য?
১) ডায়াফ্রাম ও নাকের মাধ্যমে বেশ ধীরে ধীরে শ্বাস নিন। এই ভাবে শ্বাস নিলে ফুসফুসে আটতে থাকা ধূলিকণা সহজে দূর হবে।
২) মুখ বন্ধ করে নাক দিয়ে ধীরে ধীরে পেট ভর্তি শ্বাস নিন। তার পর ঠোঁট দু’টি হাল্কা ফাঁক করে অনেক ক্ষণ ধরে নিশ্বাস ত্যাগ করুন। এর ফলে দেহের মধ্যে অনেক বেশি বায়ু প্রবেশ করে যা শরীরকে আরও সচল করে।
অনুলোম্বিলোম শ্বাসনালী পরিষ্কার করে দেহের অক্সিজেন গ্রহনের ক্ষমতা বাড়ায়।
৩) অনুলোম্বিলোম করুন। শ্বাস-প্রশ্বাসের এই ব্যায়াম শ্বাসনালী পরিষ্কার করে দেহের অক্সিজেন গ্রহনের ক্ষমতা বাড়ায়। মনোঃসংযোগ বাড়াতেও সাহায্য করে এটি।
৪) কপালভাতিও বেশ কার্যকর এই ক্ষেত্রে। এটি শ্বসনতন্ত্রকে বিশুদ্ধ করে, ফুসফুসের ক্ষমতাও বাড়ায়।
৫) এই কয়েকটি ব্যায়াম ছাড়াও নিয়মিত গরম জলের ভাপ নিন। তাতে শ্বাসনালী পরিষ্কার হয়।