প্রতীকী চিত্র
শাড়ি ছাড়া দুর্গাপুজো? ভাবাই যায় না! বাঙালি কন্যে পুজোর একটা দিন অন্তত শাড়ি পরেই। চেনা কায়দায় তা পরতে কি একঘেয়ে লাগছে? তা হলে দেখাই যাক না একটু অন্য পথে হেঁটে! পুজোর দিনগুলোয় চমকে দিন ভিন্ন ধাঁচে শাড়ির পরার কায়দায়।
ইন্দো-ওয়েস্টার্ন: এ সাজ পুরোদস্তুর ফিউশন। শাড়ির সঙ্গে পরতে পারেন জিন্স বা প্রিন্টেড প্যান্ট, কুঁচি হবে একেপেশে। সঙ্গে কোমরে একটা বেল্ট থাকলেই স্মার্ট লুকের গ্যারান্টি!
বাটারফ্লাই: এ ভাবে শাড়ি পরার কায়দায় আঁচল এমন ভাবে থাকে, যা পিছন থেকে প্রজাপতির ডানার মতো দেখায়। প্রথমে যতটা লম্বা আঁচল চান, তা আগে ঠিক করে নিন। এর পরে পুরো শাড়িটা বাঁ দিক থেকে ডান দিকে কুঁচি করতে করতে যেতে হবে শেষ পর্যন্ত। তার পরে গুঁজে নিয়ে কুঁচিগুলো ছড়িয়ে দিন।
ধুতি স্টাইল: শাড়িতে যাঁরা একটু এক্সপেরিমেন্ট পছন্দ করেন, তাঁরা এ ভাবে পরে দেখতেই পারেন। প্রথমে শাড়ির শেষ অংশটা একেবারে মাঝখানে গুঁজে নিন। আঁচল কতটা রাখবেন দেখে নিয়ে ধুতির মতো করে পরে নিন শাড়িটাকে। আঁচলটা তার পরে স্কার্ফের মতো গলায় জড়িয়ে নিতে পারেন।
মুমতাজ স্টাইল শাড়ি: বিখ্যাত বলিউড অভিনেত্রী মুমতাজের কায়দায় শাড়ি পরার ধরনে একটা রেট্রো লুক পেতে পারেন আপনিও। শাড়িতে কুঁচি না করে কোমর থেকে জড়িয়ে ছোট্ট ছোট্ট লেয়ার করুন। শেষ অংশটা হবে আঁচল।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।