Bollywood Durga Puja

জুতো খুলুন! দুর্গামণ্ডপে রাগে ফেটে পড়লেন কাজল, কাকে উদ্দেশ্য করে ভর্ৎসনা নায়িকার?

অষ্টমী-নবমীর রাতে নর্থ বম্বের সর্বজনীন দুর্গামণ্ডপে রেগে চিৎকার করে উঠলেন কাজল। ঠিক কী ঘটেছিল সেখানে?

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:৩৫
Share:

দুর্গামণ্ডপে কাজলের রুদ্রমূর্তি

কেবল কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গে সীমাবদ্ধ নয়। দুর্গোৎসব সারা বিশ্বের উৎসব। যেখানেই পা রাখে বাঙালিরা, সেখানেই শুরু হয় দুর্গাপুজোর আয়োজন। ঠিক তেমনই বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি জুড়ে রাজত্ব করছে বঙ্গসন্তানরা। আর সেখানে যে দুর্গাপুজো ‘টক অফ দ্য টাউন’ হবেই, তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। বিশেষ করে উত্তর মুম্বইয়ের সর্বজনীন দুর্গাপুজো নিয়ে সে শহরের বাসিন্দাদের মধ্যে মাতামাতি তুঙ্গে থাকে প্রতি বার।

Advertisement

এ বারও তার অন্যথা হয়নি। রানি মুখোপাধ্যায়, কাজল, সুমনা চক্রবর্তী, তনুজা, তনিশার মতো তারকারা সমস্ত রীতি নীতি মেনেই পুজো করেছেন। দশমীতে রানি-কাজলের সিঁদুরখেলার ছবি মনজয় করেছে সকলের। এমনই সময়ে একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে চার দিকে। আনন্দোৎসবের মাঝে ক্ষণিকের ছন্দপতন।

অষ্টমী-নবমীর রাতে নর্থ বম্বের সর্বজনীন দুর্গামণ্ডপে রেগে চিৎকার করে উঠলেন কাজল। ঠিক কী ঘটেছিল সেখানে? আর পাঁচটা বাঙালির মতোই কাজলের জন্যও এটি উৎসবের সময়। মহা আড়ম্বরে দুর্গাপুজো আয়োজন করে মুখোপাধ্যায় পরিবার।

Advertisement

মণ্ডপে জুতো পরে ঢুকে পড়ায় এক ভক্তের উপর বিরক্ত হন কাজল। সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, কাজল হঠাৎই ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চিৎকার করতে করতে ভক্তকে জুতো খুলে এবং দূরে সরিয়ে রাখতে বলেন। পরমুহূর্তেই মাইক হাতে নিয়ে সবার উদ্দেশ্যে তাঁর ঘোষণা, ‘‘যাঁরা যাঁরা জুতো পরে আছেন, সরে যান দয়া করে। আর সকলে পুজোর প্রতি সম্মান রাখতে চেষ্টা করুন।’’ জুতো খুলে পুজোর পবিত্রতা রক্ষা করতে বলেন কাজল।

কাজলের সঙ্গে ছিলেন তাঁর বোন তনিশা মুখোপাধ্যায়। ‘মুখার্জি সিস্টার্স’-এর সঙ্গে আলিয়া ভট্ট এবং আলিয়ার দিদি শাহিন ভট্টও পুজোয় যোগ দিয়েছিলেন। তাঁরাও কাজলের চিৎকারে এক বার মুখ চাওয়াচাওয়ি করেন।

এর আগে সপ্তমীতেও কাজলের রুদ্রমূর্তি চোখে পড়ে পুজোমণ্ডপে। বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জয়া বচ্চনের সঙ্গে প্যান্ডেলে গল্প করতে দেখা যায় কাজলকে। তাঁদের আড্ডার মাঝেই হঠাৎ কানে আসে, কেউ শিস দিয়ে উঠেছে। কাজল প্রশ্ন করে ওঠেন, ‘‘কে শিস দিচ্ছে? তাকে বন্ধ করতে বলো।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement