গলা ভেঙে গিয়েছে পুজোর শুট করতে করতে। সদ্য ভাইয়ের বিয়ে ছিল। সেই সুযোগে প্রচুর শাড়ি কেনা হয়ে গিয়েছে। পুজোয় শাড়ি পছন্দ করি। তবে শুটের ক্ষেত্রে ওয়েস্টার্নে স্বচ্ছন্দ আমি। পুজো মানেই হইহই করে সময় কেটে যাওয়া। পুজো পরিক্রমা। প্যান্ডেলের সঙ্গে টাই আপ চলে। সেগুলোতে যাই। পুজোগুলো দেখাও হয়ে যায়। এ বার যদিও পুজোটা আলাদা। দিদিরা আসছে। সবচেয়ে মজা দিদিদের জন্য সেই ছোটবেলার মতো সারারাত ঠাকুর দেখব। এটা ইদানীং খুব মিস করি। এ বার সেই ছোটবেলা, রাতজাগা ফিরে পাব।
ডায়েটের চিন্তা পুজোয় একেবারেই করি না। পুজোর চারপাশে ভাল পোশাকের মতো ভাল ভাল খাবার। না খেয়ে থাকা যায় নাকি? ওই সময়ে ডায়েট করব আর খারাপ খাবার খাব? তেল ছাড়া? স্বাদহীন? অসম্ভব!
আরও পড়ুন: রাজের সঙ্গে আলাদা করে পুজো কাটানোর প্ল্যান নেই: শুভশ্রী
তবে লক্ষ্মীপুজোর পরেই ‘রাইফেল’-এর ডাবিং শুরু হবে। ডিসেম্বরে ছবিটা আসছে। সদ্য হিন্দি ছবির কাজ শেষ করলাম। সেই ছবির ডাবিং শুরু হবে। পুজোর পরেই ব্যস্ততা বাড়বে।
আরও পড়ুন: রুক্মিণীর পুজোর পাসওয়ার্ড এখন কে, তা আমি জানি: দেব
কৌশিক করের সঙ্গে ছবি করছি এ বার ‘কালো বউ’। তার কাজ শুরু হবে। আর একটা ছবি আসছে ‘সাগরলীনা’। পরের বছর প্রথম দিকেই আসছে অভয় দেওলের সঙ্গে হিন্দি ছবি ‘জে এল ফিফটি’ এবং ওয়েব সিরিজ ‘ফোর প্লে’। সেটার প্রমোশনে মুম্বই যেতে হবে। আপাতত রিলিজের দিন গুনছি আমি।