মাত্র ৫০ টা পরিবার মিলে ২০০৩ এ শুরু হয় এখানকার পুজো। ২১ বছরে সেই পুজো এখন ফ্লোরিডা তথা উত্তর আমেরিকার বেশ পরিচিত। পুজোর আয়োজন, খাবারের মেনু, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং আতিথেয়তা এই পুজোকে এক অন্য মাত্রা দেয় প্রত্যেকবার।
এখানকার উদ্যোক্তদের একজন বললেন, ‘‘ছোটবেলায় আবদার ছিল পুজোয় চাই নতুন জুতো, নতুন জামা। বুদ্ধি দাও, বিদ্যা দাও মা। ভালো নম্বর পাইয়ে দাও মা। বড় হয়ে চাহিদাও বেড়ে গেল। মা এবারের পুজোয় আইফোন ১৫ প্রো টা চাই, চাই নতুন গাড়ি, বিদেশ যাত্রা।’
তাঁর কথায়, এই বিশাল ফর্দ নিয়ে ধরায় এসে মা শান্তি পাবেন কী করে? তিনি বললেন, ‘‘এর বদলে এমন আওয়াজ উঠুক না, যাতে আমরা একে অপরের খেয়াল রাখি! এক সঙ্গে গেয়ে উঠি, অঞ্জলি লহ মোর সংগীতে!’
এ বছরে দিনের পুজো শুরু হয়েছে শুক্রবার ২০ অক্টোবর। এবারের থিম ‘চন্দ্রায়ণ’।
এবার ‘সৈকত’ নিয়ে আসছে কলকাতার দুই নামী শিল্পীকে। শুক্রবার রাতে তাঁদের অনুষ্ঠান। শনিবার সাংকৃতিক অনুষ্ঠান করবে ক্লাবের সদস্যরা। রবিবার একটি ব্যান্ডের শো।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।