গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ
করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার হার গত কয়েক দিন ধরেই বাড়ছে এ রাজ্যে। বৃহস্পতিবারও গ্রাফটা বুধবারের তুলনায় আরও কয়েক ধাপ উপরে উঠল। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রোজই কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। এ দিনও সেই ছবি দেখা গিয়েছে। এ দিন মৃতের সংখ্যাও ৫০-এর গণ্ডির নীচে। তবে দৈনিক সুস্থের সংখ্যা দৈনিক আক্রান্তের থেকে সামান্যই উপরে রয়েছে। আর তাতে আশঙ্কার কাঁটা জেগে রইলই।
স্বাস্থ্য দফতর প্রকাশিত বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৪৪ হাজার ১৩০টি। যা গত কালকের থেকে প্রায় ২ হাজার বেশি। এর পরেও সক্রিয় করোনা রোগী ধরা পড়েছে ৩ হাজার ২৪৬ জন। প্রতি দিন যে সংখ্যক কোভিড টেস্ট করা হয়, তার মধ্যে যত শতাংশের রিপোর্ট পজিটিভ আসে, তাকেই ‘পজিটিভিটি রেট’ বা সংক্রমণের হার বলা হয়। বুধবার সংক্রমণের হার ছিল ৭.৬৭ শতাংশ। বৃহস্পতিবার তা অনেকটা কমে হয়েছে ৭.৩৬ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা বাড়লেও সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩ হাজারের গণ্ডির মধ্যে আটকে থাকায় কিছুটা স্বস্তিুতে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা।
বৃহস্পতিবারের বুলেটিন বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণ থেকে সেরে উঠেছেন ৩ হাজার ২৫৭ জন রোগী। এর জেরে রাজ্যে এখনও অবধি সুস্থের সংখ্যাটা আরও বেড়ে হয়েছে মোট ৪ লক্ষ ৬০ হাজার ৬৩৪। গত কয়েক দিন ধরেই দৈনিক আক্রান্ত এবং দৈনিক সু্স্থের মধ্যে ব্যবধান ক্রমশ কমে আসছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দৈনিক সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা মাত্র ১১ বেশি। রাজ্যে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা প্রতি দিনও কমছে। রাজ্যে এই মুহূর্তে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ২৪ হাজার ১০৬ জন। গত কাল তা ছিল ২৪ হাজার ১৬৬ জন।
বৃহস্পতিবারের বুলেটিন বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণ থেকে সেরে উঠেছেন ৩ হাজার ২৫৭ জন রোগী। এর জেরে রাজ্যে এখনও অবধি সুস্থের সংখ্যাটা আরও বেড়ে হয়েছে মোট ৪ লক্ষ ৬০ হাজার ৬৩৪। গত কয়েক দিন ধরেই দৈনিক আক্রান্ত এবং দৈনিক সু্স্থের মধ্যে ব্যবধান ক্রমশ কমে আসছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দৈনিক সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা মাত্র ১১ বেশি। রাজ্যে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা প্রতি দিনও কমছে। রাজ্যে এই মুহূর্তে সক্রিয় রোগী রয়েছেন ২৪ হাজার ১০৬ জন। গত কাল তা ছিল ২৪ হাজার ১৬৬ জন।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন।)
আরও পড়ুন: শুভেন্দু অধ্যায় ‘ক্লোজড’, দলের অন্দরে স্পষ্ট বার্তা দলনেত্রী মমতার
আরও পড়ুন: সরকারি কর্মীদের জন্য জানুয়ারিতে ৩ শতাংশ ডিএ ঘোষণা মমতার
রাজ্যে সুস্থতার হার রোজই একটু একটু বাড়ছে। গত কয়েক দিনের সেই প্রবণতা বজায় রইল বৃহস্পতিবারও। এ দিন সুস্থতার হার পৌঁছেছে ৯৩.৩৮ শতাংশে। গত কাল তা ছিল ৯৩.৩৬ শতাংশ।
রাজ্যে এখনও পর্যন্ত করোনায় মোট মত্যু হয়েছে ৮ হাজার ৫৭৬ জনের। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার মারা গিয়েছেন ৪৯ জন। গত কয়েক দিন ধরেই দৈনিক মৃতের সংখ্যা ৫০-এর গণ্ডিতে আটকে ছিল। এ দিন তা নীচে নেমেছে। এ দিন কলকাতা (১২) এবং উত্তর ২৪ পরগনা (৫)— দুই জেলা মিলিয়ে মোট ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এ দিন মৃতের সংখ্যায় দ্বিতীয় স্থানে আচমকা উঠে এসেছে হাওড়া (৮)। এ ছাড়া দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৬ এবং হুগলিতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে এ দিন।
রাজ্যে এখনও পর্যন্ত করোনায় মোট মত্যু হয়েছে ৮ হাজার ৫৭৬ জনের। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার মারা গিয়েছেন ৪৯ জন। গত কয়েক দিন ধরেই দৈনিক মৃতের সংখ্যা ৫০-এর গণ্ডিতে আটকে ছিল। এ দিন তা নীচে নেমেছে। এ দিন কলকাতা (১২) এবং উত্তর ২৪ পরগনা (৫)— দুই জেলা মিলিয়ে মোট ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এ দিন মৃতের সংখ্যায় দ্বিতীয় স্থানে আচমকা উঠে এসেছে হাওড়া (৮)। এ ছাড়া দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৬ এবং হুগলিতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে এ দিন।
বৃহস্পতিবার জেলাভিত্তিক সংক্রমণে সর্বোচ্চ স্থানে কলকাতা (৭৭৪)। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা (৭১৫)। দক্ষিণ ২৪ পরগনা এ দিন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২২৮ জন। এ ছাড়া হাওড়া (১৬০), নদিয়া (১৫৯), দার্জিলিং (১৫১) হুগলি (১৪১) এবং জলপাইগুড়ি (১২১) জেলায় এ দিন শতাধিক সংক্রমিত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার জেলাভিত্তিক সংক্রমণে সর্বোচ্চ স্থানে কলকাতা (৭৭৪)। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা (৭১৫)। দক্ষিণ ২৪ পরগনা এ দিন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২২৮ জন। এ ছাড়া হাওড়া (১৬০), নদিয়া (১৫৯), দার্জিলিং (১৫১) হুগলি (১৪১) এবং জলপাইগুড়ি (১২১) জেলায় এ দিন শতাধিক সংক্রমিত হয়েছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy