প্রতি দিনের ডায়েটে বেগুনি রঙের খাবার রাখুন৷ পুষ্টিগুণে ভরপুর এই সব খাবার।
ছবি: সংগৃহীত
ফল বা সব্জি বেগুনি বর্ণের হয় অ্যান্থোসায়ানিন থাকার জন্য৷ প্রতি দিনের খাদ্যতালিকায় বেগুনি কোনও খাদ্য থাকলে তাকে পার্পল ডায়েট বলা হয়৷
ছবি: সংগৃহীত
অ্যান্থোসায়ানিন এমন এক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা স্বাস্থ্যের জন্য, বিশেষত হার্টের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
ছবি: সংগৃহীত
বেগুনি ফল আর সব্জি মস্তিষ্ক সুস্থ রাখে এবং ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে বলেও মনে করা হয়৷ কী কী খেতে পারেন?
ছবি: সংগৃহীত
বেগুন
বেগুন খেতে সুস্বাদু৷ এতে রয়েছে প্রচুর ডায়েটারি ফাইবার, যা খুবই স্বাস্থ্যকর। এ ছাড়াও ভিটামিন বি, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম আছে। কার্বোহাইড্রেট থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ছবি: সংগৃহীত
বেগুনি বাঁধাকপি
এতে উপস্থিত প্রচুর পরিমাণে আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে শরীরে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, বেগুনি বাঁধাকপি ওজন কমাতে এবং রক্তে শর্করার সঠিক মাত্রা বজায় রাখতে সহায়ক৷
ছবি: সংগৃহীত
বেগুনি গাজর
অতিরিক্ত ওজন ডায়াবিটিসের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। অ্যান্থোসায়ানিন সমৃদ্ধ বেগুনি গাজর ওজন কমায়। ডায়াবিটিস এবং ক্যানসারের ঝুঁকি কম করে৷
ছবি: সংগৃহীত
ব্লুবেরি
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমাতে ব্লুবেরি খুব উপকারী। নিয়মিত ব্লুবেরি খেলে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে না। এ ছাড়াও ক্যানসার কোষ ধ্বংস করতে, রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কম করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
ছবি: সংগৃহীত
ব্ল্যাকবেরি
সোরিয়াসিস বা একজিমা আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে প্রায়ই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মাত্রা কম থাকে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্ল্যাকবেরি খেলে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের ঘাটতি পূরণ হয়৷ শরীর সুস্থ থাকে৷
ছবি: সংগৃহীত
বেগুনি আঙুর
বেগুনি আঙুরে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকায় বার্ধক্যের লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে।
ছবি: সংগৃহীত
বেগুনি ফুলকপি
যে কোনও রকম প্রদাহ উপশম করে বেগুনি ফুলকপি৷ এ ছাড়া কার্ডিয়োভাসকুলার সমস্যা এবং ক্যানসরের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে পুষ্টিগুণে ভরপুর এই সব্জি।
ছবি: সংগৃহীত