‘বাটারমিল্ক’-এর মূল উপাদান হল দই।
ছবি: সংগৃহীত
ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে কোথাও ‘ঘোল’, কোথাও ‘ছাস্’ নামে পরিচিত এই পানীয় জনপ্রিয় এবং বহুল প্রচলিত।
ছবি: সংগৃহীত
ঘরেই সহজে বানানো যায় টক এবং মশলাদার ‘বাটারমিল্ক’। প্রতি দিন এটি খেলে পেট পরিষ্কার থাকে এবং শরীরে জলের ঘাটতি হয় না।
ছবি: সংগৃহীত
পটাশিয়াম, ভিটামিন বি-১২, ক্যালশিয়াম, প্রোটিন, ল্যাকটিক অ্যাসিড ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী উপাদান পাওয়া যায় ‘বাটারমিল্ক’-এ।
ছবি: সংগৃহীত
প্রতি দিন ‘বাটারমিল্ক’ খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
ছবি: সংগৃহীত
এই পানীয় বিপাকক্রিয়া শক্তিশালী করে এবং গ্যাস, অ্যাসিডিটি, বদহজম ইত্যাদির সমস্যা দূরে রাখে।
ছবি: সংগৃহীত
‘বাটারমিল্ক’-এ প্রচুর প্রোটিন পাওয়া যায়। এটি ত্বক, হাড় এবং পেশিকে শক্তিশালী করে।
ছবি: সংগৃহীত
‘বাটারমিল্ক’-এ উপস্থিত প্রো-বায়োটিক উচ্চ রক্তচাপ কমাতে কার্যকরী।
ছবি: সংগৃহীত