প্রাচীনকালে রীতি ছিল প্রতি দিন সন্ধ্যায় শঙ্খ বাজানোর। বর্তমানে জীবন যাপন বদলের সঙ্গে সঙ্গে শঙ্খ বাজানোর প্রচলন কমে এসেছে অনেকটাই।
ছবি: সংগৃহীত
শঙ্খ বাজানো শুধুমাত্র একটি আচার নয়, ধর্মীয় কারণ ছাড়াও শঙ্খ বাজালে স্বাস্থ্যের উপকার হয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞেরা।
ছবি: সংগৃহীত
শাঁখ বাজানোর সময় জোরে ফুঁ দিতে হয়। এর ফলে ফুসফুসের পেশিগুলি প্রসারিত হয়৷ ফুসফুস শক্তিশালী হয়।
ছবি: সংগৃহীত
শাঁখ বাজানোর সময় যে হেতু অনেক দম লাগে, তাই শাঁখ বাজানোর আগে ফুসফুস ভরে অক্সিজেন নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এর ফলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়।
ছবি: সংগৃহীত
নিয়মিত শঙ্খ বাজালে শুধু ফুসফুস ভাল থাকে তা-ই নয়, মূত্রনালী, মূত্রাশয়, ঘাড় আর বুকের ব্যায়াম হয়।
ছবি: সংগৃহীত
শাঁখ বাজানোর সময় গাল ফুলিয়ে মুখে অনেকটা বাতাস ভরে রাখতে হয়। এর ফলে মুখের পেশিগুলিও প্রসারিত হয়, মুখমণ্ডলের ব্যায়াম হয়।
ছবি: সংগৃহীত
যাঁদের কথা বলতে সমস্যা হয়, তোতলামির সমস্যা থাকলে শঙ্খ বাজালে কথা স্পষ্ট হয় বলেও মনে করা হয়।
ছবি: সংগৃহীত
শাঁখ বাজানোর সময় দম লাগে। এর ফলে পেটের নীচের দিকে, মূলত নাভিমূল থেকে নীচের অংশের ব্যায়াম হয়।
ছবি: সংগৃহীত