তাইল্যান্ডের সাত জায়গা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, রোমাঞ্চ এবং জীববৈচিত্রে পর্যটকদের কাছে বিশেষ আকর্ষণ।
ছবি: সংগৃহীত
খাও ইয়াই
তাইল্যান্ডের বৃহত্তম জাতীয় উদ্যানে রয়েছে বিপুল জীববৈচিত্র। সাড়ে তিনশোর বেশি বিরল এবং বিপন্ন প্রজাতির জীবের আবাসস্থল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এখানে পাখি দেখতে ভিড় করেন।
ছবি: সংগৃহীত
হুয়া হিন
হাইকিং, ঘোড়ায় চড়া, গলফ খেলা ছাড়া বিভিন্ন রোমাঞ্চকর খেলার জন্য বিখ্যাত হুয়া হিন৷ হুয়া হিন বিচ, এলিফ্যান্ট ভিলেজ ফর আর্টস সেক (আর্ট গ্যালারি), খাও হিন লেক ফাই এবং কুইন্স পার্ক।
ছবি: সংগৃহীত
কোহ ইয়াও নোই
এই দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অতুলনীয়৷ স্পিড বোটিং, স্কুবা ডাইভিং, রক ক্লাইম্বিংয়ের জন্য বিখ্যাত এই জায়গা। ফুকেত বন্দর থেকে ৩০ মিনিট ফেরিতে করে আসতে হয় এই দ্বীপে৷
ছবি: সংগৃহীত
সুখোথাই
১৩০০ শতাব্দীর তাই রাজ্যের প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ এবং স্থাপত্যের নিদর্শন রয়েছে সুখোথাইতে। প্রাচীন মন্দির, মঠ, রাজকীয় ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলি দেখার মতো৷
ছবি: সংগৃহীত
ফেচবুন
পাহাড় অরণ্যে ঘেরা ফেচুবনে বিশেষ প্রজাতির জেলিফিশ দেখতে পাবেন। নং মায় না সম্প্রদায় দ্বারা আয়োজিত প্রদর্শনী বিখ্যাত যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, প্রজাপতি দেখা যায়।
ছবি: সংগৃহীত
খাও লাক
সোলো ট্রিপের জন্য বিখ্যাত খাও লাক। স্কুবা ডাইভিং, স্নরকেলিং, সার্ফিং, উইন্ডসার্ফিং, কাইটসার্ফিং, লেক সাফারি, জলের তলায় নানা ধরনের ওয়াটার স্পোর্টসের জন্য রোমাঞ্চপ্রিয় এবং ক্রীড়াপ্রেমী মানুষদের প্রিয় জায়গা এটি। খাওলাক আন্ডারওয়াটার মিউজিয়াম এখানকার অন্যতম বিখ্যাত স্থান।
ছবি: সংগৃহীত
কোহ তাও
এতাইল্যান্ড উপসাগরে অবস্থিত কোহ তাও একটি ছোট দ্বীপ। জলক্রীড়া এবং সমুদ্রপ্রেমীদের জন্য স্বর্গ কোহ তাও।
ছবি: সংগৃহীত