ঈশ্বরের আরাধনায়, মানসিক শান্তি পেতে এবং ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি নিবেদনের জন্য বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়।
ছবি: সংগৃহীত
ধর্মীয় অনুষ্ঠানে নানা রকম আচার পালন করতে হয়। এই সমস্ত আচার অনুষ্ঠানের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।
ছবি: সংগৃহীত
ঈশ্বরকে ফুল দেওয়া, প্রদীপ দিয়ে আরতি করা, এই সমস্ত আচারের মাধ্যমে অন্তরের অটুট বিশ্বাস এবং কৃতজ্ঞতা প্রদর্শিত হয়।
ছবি: সংগৃহীত
আরতি
পুজোয় তেল অথবা ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে আরতি করা হয়। মনের মধ্যে জমে থাকা অন্ধকার দূর করে ঐশ্বরিক আলোয় মনের শান্তি পেতে এই আচার পালন করা হয়।
ছবি: সংগৃহীত
ফুল নিবেদন
ফুল যেমন কিছু ক্ষণের জন্য ফোটে, সকলকে আনন্দ দেয়, আমাদের জীবনও তেমনই নশ্বর। নশ্বর জীবনে যতটা সময় রয়েছে, সেই সময়ে সততা, আন্তরিকতায়, কাজের মাধ্যমে সুন্দর ভাবে বাঁচা প্রয়োজন। সুস্থ, সুন্দর জীবনযাপনের প্রতীক ফুল অপর্ণ।
ছবি: সংগৃহীত
প্রদীপ প্রজ্জ্বলন
তামসিক আকাঙ্ক্ষা দূর করে জ্ঞানের আলো জ্বালিয়ে জীবনে পরিপূর্ণ শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতীক প্রদীপ প্রজ্জ্বলন।
ছবি: সংগৃহীত
নারকেল ফাটানো
যে কোনও শুভ কাজের শুরুতে নারকেল ফাটানো হয়। অহং বিসর্জন দিয়ে, মোহ, মায়া ত্যাগ করার প্রতীক এই নারকেল ফাটানো।
ছবি: সংগৃহীত
ঘণ্টা বাজানো
শব্দতরঙ্গ আমাদের মনে এবং পারিপার্শ্বে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। ঘণ্টা বাজানোর ফলে উৎপন্ন শব্দ ঈশ্বর আরাধনার মুহূর্তে মনকে একাগ্র করা এবং অশুভ চিন্তা দূর করা এবং পূর্ণ সমর্পণের প্রতীক।
ছবি: সংগৃহীত