দোলের আগের দিন শুকনো কাঠ, পাতায় আগুন দিয়ে পালিত হয় ন্যাড়াপোড়া। জ্যোতিষ মতে, এই ন্যাড়াপোড়ার ছাই বাস্তুদোষ দূর করে।
ছবি: সংগৃহীত
২৫ মার্চ সোমবার দোল। তার আগের দিন অর্থাৎ ২৪ মার্চ সন্ধ্যায় পালিত হয় ন্যাড়াপোড়া।
ছবি: সংগৃহীত
ন্যাড়াপোড়া শেষে যে ছাই পড়ে থাকে, সেই ছাই অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়।
ছবি: সংগৃহীত
জ্যোতিষ মতে, বাড়ির প্রতিটি কোণে এই ছাই অল্প পরিমাণে ছড়িয়ে দিলে বাস্তু সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যা দূর হয়।
ছবি: সংগৃহীত
জন্মছকে রাহু-কেতুর কুদৃষ্টি থাকলে ন্যাড়াপোড়ার এই ছাই বিশেষ উপকারে আসে বলে মনে করা হয়।
ছবি: সংগৃহীত
জন্মছকে যাঁদের রাহু আর কেতু দুর্বল, তাঁরা ন্যাড়াপোড়ার ছাই জলে মিশিয়ে মহাদেবকে নিবেদন করলে শুভ ফল পেতে পারেন।
ছবি: সংগৃহীত
ন্যাড়াপোড়া জ্বালানোর আগে ন্যাড়াপোড়ার পুতুলকে পান, একজোড়া লবঙ্গ আর বাতাসা নিবেদন করলেও জীবনের কুপ্রভাব দূর হয়।
ছবি: সংগৃহীত
জ্যোতিষ মতে, ঘুমের মধ্যে দুঃস্বপ্ন দেখলে ন্যাড়াপোড়ার ছাই মাদুলিতে ভরে পরলেও উপকার পাওয়া যায়।
ছবি: সংগৃহীত
জ্যোতিষ মতে, এই ছাই জলে মিশিয়ে স্নান করলে গ্রহদোষ কেটে যায়।
ছবি: সংগৃহীত