সেমিফাইনালে উঠেছিলেন পাঁচজন। তাঁদের মধ্যে ভারতের তিন বক্সার-ই চলে গেলেন বিশ্ব যুব মহিলা বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে। যার ফলে আপাতত নিশ্চিত তিনটি রুপোর পদকের সঙ্গে দু’টি ব্রোঞ্জও।
ফ্লাইওয়েট বিভাগে ফাইনালে গেলেন জ্যোতি। তার সঙ্গেই ফেদারওয়েট বিভাগে ফাইনালে চলে গেলেন এই মুহূর্তে ভারতীয় বক্সিং-এর অন্যতম সেরা মুখ শশী চোপড়া। তবে শুক্রবার যিনি রিংয়ের অন্যতম সেরা আকর্ষণ ছিলেন অসমের সেই ভূমিকন্যা অঙ্কুষিতা বড়ো ফাইনালে উঠে হইচই ফেলে দিয়েছেন। এ দিন তাঁর লড়াই দেখতে স্টেডিয়ামে হাজির ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রীও। ভিড় জমিয়েছিলেন অঙ্কুষিতার গ্রামের মানুষও।
এ দিন ভারতীয়দের অনুশীলনের সময় কোচ ভাস্কর কুমার ভট্ট ছাড়াও হাজির ছিলেন টিমের হাই পারফরম্যান্স ডিরেক্টর রাফায়েল বার্গামাস্কো। প্রেস বক্স থেকেই শোনা যাচ্ছিল ভারতীয় মহিলা বক্সারদের জন্য তাঁর পরামর্শ, ‘‘জ্যাব, তারপর সাইড স্টেপ, মুখে হুক করতে হবে, এ বার আক্রমণ এড়াও, ফের আক্রমণে যাও...এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকবে না, তা হলে প্রতিপক্ষ সহজে নিশানা বানিয়ে নেবে।’’ মন দিয়ে তা শুনছিলেন জ্যোতি, শশীরা।
বাউটের সময়ও দেখা গেল সেই পরামর্শ মেনেই লড়ে যাচ্ছেন বক্সাররা। সেমিফাইনালে জ্যোতির সামনে পড়েছিলেন কাজাখস্তানের বক্সার ঝানসায়া আবদ্রাইমোভা। গোটা লড়াইটা জ্যোতি থাকলেন তাঁর আক্রমণের নাগালের বাইরে। তবে দ্বিতীয় রাউন্ডে ম্যাচে ফিরেছিলেন জ্যোতির প্রতিপক্ষ। কিন্তু তৃতীয় রাউন্ডে রিংয়ে ফের জয়জয়কার জ্যোতির। হরিয়ানার শশী চোপড়ার প্রতিপক্ষ ছিলেন মঙ্গোলিয়ার নামুম মনখর। তিনিও দাঁড়াতে পারেননি ভারতীয় এই বক্সারের সামনে। অঙ্কুষিতা তাঁর তাইল্যান্ডের প্রতিপক্ষ থানচানক সাকশ্রীকে শেষ দু’রাউন্ডে প্রায় দাঁড়াতেই দেননি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy