মার্তিনেসের সেই উচ্ছ্বাস এখন বারবার দেখা যাচ্ছে। — ফাইল চিত্র
কাতার বিশ্বকাপে সোনার গ্লাভস নিয়ে এমিলিয়ানো মার্তিনেসের অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি গোটা বিশ্বজুড়ে সমালোচিত হলেও আর্জেন্টিনার মধ্যে তার জনপ্রিয়তা বাড়ছে। পানামার বিরুদ্ধে প্রদর্শনী ম্যাচের পর রেপ্লিকা বিশ্বকাপ নিয়ে মার্তিনেস-সহ আর্জেন্টিনার কিছু ফুটবলারকে ওই অশ্লীল উচ্ছ্বাস করতে দেখা গিয়েছিল। তাতে যোগ দিলেন আর্জেন্টিনার কিছু ফুটবলারদের স্ত্রী এবং বান্ধবীরাও। শনিবার ছবি প্রকাশ্যে আসায় তা দেখা গিয়েছে।
বৃহস্পতিবার ম্যাচের পর আর্জেন্টিনার যে ফুটবলাররা অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন, তাঁদের বান্ধবীদেরও একই রকম উচ্ছ্বাস করতে দেখা গিয়েছে। শুরুটা করেন মার্তিনেসের স্ত্রী মান্ডিনহা। তাঁর পাশে পোজ় দিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন জেরোনিমো রুলির বান্ধবী রোসিয়ো সুয়ারেস, মার্কোস আকুনার বান্ধবী জুলিয়া সিলভা, জার্মান পেজেয়ার বান্ধবী অগাস্টিনা বাসকেরানো এবং গুইদো রদ্রিগেসের বান্ধবী ওয়াদা রামন। রুলির বান্ধবী সুয়ারেস ছবিটি ইনস্টাগ্রামে দিয়ে লেখেন, “ছেলেদের সাফল্য আমরাও ভাগ করে নেওয়ার চেষ্টা করছি।” তবে সেই উচ্ছ্বাসে কোথাও দেখা যায়নি মেসির বান্ধবীকে। ঠিক যেমন মেসি সতীর্থদের সঙ্গে সেই উচ্ছ্বাস করেননি।
বলাই বাহুল্য, এই পোস্টেরও চূড়ান্ত সমালোচনা হয়েছে। ফুটবলারদের বান্ধবীর এই আচরণকে ‘রুচিহীন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন বেশিরভাগ সমর্থক। আর্জেন্টিনার লোকজনও তার থেকে বাদ যাননি।
বুয়েনোস আইরেসে পানামার বিরুদ্ধে প্রদর্শনী ম্যাচে ২-০ জিতেছে আর্জেন্টিনা। গোল করেন লিয়োনেল মেসি এবং থিয়াগো আলমাদা। ম্যাচের শেষে সব ফুটবলারই তাঁদের পরিবারকে মাঠে ডেকে নেন। প্রত্যেকে সারিবদ্ধ ভাবে দাঁড়িয়েছিলেন মাঠে। প্রত্যেকের সামনেই রাখা ছিল বিশ্বকাপের রেপ্লিকা।
সেই বিশ্বকাপ হাতে নিয়ে তা যৌনাঙ্গের সামনে ধরে একই রকম অঙ্গভঙ্গি করতে দেখা যায় মার্তিনেসকে। তবে এ বার তিনি একা ছিলেন না। গুইদো রদ্রিগেস, জেরোনিমো রুলি, জারমান পেজেয়া, মার্কোস আকুনার মতো ফুটবলারদের দেখা যায় মার্তিনেসের সঙ্গে যোগ দিতে। যদিও মেসি সেই উচ্ছ্বাসে যোগ দেননি। তিনি ট্রফি নিয়ে এক পাশে পরিবারের সঙ্গে দাঁড়িয়েছিলেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy