রণথম্ভৌর জাতীয় উদ্যানে মছলি। ছবি ফেসবুকের সৌজন্যে।
স্বাভাবিক আয়ু যেখানে বড়জোর ১৫ বছর, সেখানে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ২০। দেশে-বিদেশে এক কথায় ‘লেডি অব দ্য লেক’ বা ‘কুইন অব রণথম্ভৌর’ হিসেবেই পরিচিত ছিল সে। মছলি নামের সেই বাঘিনী মারা গেল বৃহস্পতিবার।
রাজস্থানের রণথম্ভৌর জাতীয় উদ্যান বাড়ি ছিল মছলির। উদ্যান কর্তৃপক্ষ জানান, ওই বাঘিনীর মুখে মাছের আকারের একটি দাগ ছিল। সেটা থেকেই তার নাম হয় মছলি। ২০০০ থেকে ২০০৮-এর মধ্যে ন’টি সন্তানের জন্ম দেয় মছলি। জাতীয় উদ্যানের নথিতে যার সাঙ্কেতিক নাম টি-১৬। কম বয়সে ভয়াবহ যুদ্ধ করে ১০ ফুটের একটি কুমিরকে মেরে ফেলেছিল সে। তার পরে জাতীয় উদ্যানের অন্যতম আকর্ষণ হিসেবে হাজার হাজার পর্যটক টেনে বিশেষ পুরস্কারও জিতেছে। মছলির জনপ্রিয়তা এতটাই ছিল, যে তার নামে ফেসবুকে পেজও বানানো হয়। উদ্যান কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়, এ দিন সকালে জাতীয় উদ্যানের এক দিকে পড়েছিল মছলি। চিকিৎসকেরা গিয়ে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। সূত্রের খবর, শেষ জীবনে খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছিল মছলি। গত এক সপ্তাহ ধরে অসুস্থও ছিল ওই বাঘিনী। ভারতের সবচেয়ে বয়স্ক এই বাঘিনীকে জীবন্ত কিংবদন্তির আখ্যাও দিয়েছিলেন পশুপ্রেমীরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy