প্রতীকী ছবি।
সাম্প্রতিকতম করোনা স্ফীতিতে উপসর্গ তুলনামূলক ভাবে কম সক্রিয় হওয়ায় অনেকেই করোনার নয়া রূপ ওমিক্রনকে হালকা ভাবে নিচ্ছিলেন। তবে নতুন একটি গবেষণায় উঠে এসেছে, উচ্চ-সংক্রমক এই ওমিক্রন ভাইরাসের সর্বশেষ রূপটি প্রথমটির চেয়েও আরও বেশি সংক্রামক। দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন দেশে। ওমিক্রনের প্রথম রূপের তুলনায় সংক্রমণের আশঙ্কা অনেক বেশি বলে সম্প্রতি সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও (হু)।।
তবে অতিমারি বিশেষজ্ঞদের অনেকেই মনে করছেন, এটাই হয়তো করোনার শেষ কামড়। করোনার এই পর্যায়ের পর এ বার এই অতিমারির পরিসমাপ্তি ঘটতে পারে।
এর পাশাপাশি চিকিৎসকরা বারেবারেই বলেছেন সচেতন এবং সুরক্ষিত থাকতে। ওমিক্রনকে হালকা ভাবে না নিতে। অনেকে সাধারণ ঠান্ডা লাগা ভেবে এড়িয়ে যাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, করোনার দুটি টিকা নিয়ে নেওয়ার কারণে বেশির ভাগ মানুষই মনে করছেন যে তাঁদের সংক্রমণের আশঙ্কা কম।
বর্তমান পরিস্থিতি কিন্ত উল্টো কথা বলছে। আক্রান্তদের মধ্যে অনেকেই দুটি করে টিকা নিয়ে নিয়েছেন। তার পরেও তাঁরা আক্রান্ত হয়েছেন। তবে টিকা নেওয়ার কারণে শারীরিক উপসর্গগুলি অনেক মৃদু ছিল। কিন্তু তাতে যে অ্যান্টিবডি শরীরে তৈরি হচ্ছে, তা নতুন রূপের সঙ্গে লড়ার মতো যথেষ্ট নয়। তাই চিকিৎসকরা বলছেন, ওমিক্রনের নতুন রূপটি টিকা প্রাপ্ত ব্যক্তিদের কিংবা সদ্য ওমিক্রনের প্রথম রূপে সংক্রমিতদের ক্ষেত্রেও ব্যপক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই বুস্টার টিকার প্রয়োজন আরও বেশি জরুরি হয়ে পড়ছে।
সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, ওমিক্রনের এই দ্বিতীয় রূপটি অনেক বেশি সংক্রামক। জানুয়ারি মাঝাঝি থেকে ডেনমার্কের প্রায় অনেকগুলি পরিবারেই ওমিক্রনের এই নতুন রূপটি হানা দিয়েছে। তবে সবাই বুস্টার টিকা পেয়ে গেলে হয়তো ওমিক্রনের এই নতুন রূপটিকেও প্রতিরোধ করা যাবে বলে মনে করছে চিকিৎসক মহল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy