এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
খেলা নিয়ে ছবি, তাও বাংলায়। আট কিংবা আশি। মজেছেন সবাই। ছবিতে মূল চরিত্রের সঙ্গে মিশে গিয়ে লড়াই করেছেন দর্শকও। জিতেছেন, হেরেছেন। গোল করেছেন। মেডেল পেয়েছেন। আবেগতাড়িত হয়ে কেঁদেওছেন।
০২১০
ধন্যি মেয়ে (১৯৭১): ছবিটি এতটাই জনপ্রিয় যে ‘সব খেলার সেরা বাঙালির তুমি ফুটবল’ গানটি বাঙালির ‘অ্যানথেম’ হয়ে গিয়েছে। উত্তম কুমার, সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়, জয়া ভাদুড়ি অভিনীত ছবিতে ফুটবলের সঙ্গে ছিল মিষ্টি প্রেমের ছোঁয়াও।
০৩১০
স্ট্রাইকার (১৯৭৮): মতি নন্দীর গল্প অবলম্বনে তৈরি ছবিতে ছিলেন শমিত ভঞ্জ, সন্তু মুখোপাধ্যায়। সেই সময় বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল ছবিটি।
০৪১০
কোনি (১৯৮৪): ‘ফাইট কোনি ফাইট’। মতি নন্দীর গল্পের এই সংলাপই জনপ্রিয় হয়ে উঠল সালে ছবি মুক্তির পর। এক সাঁতারুর লড়াইয়ের কাহিনী। আর সঙ্গে কোচ খিদ্দার মারাত্মক পরিশ্রম।
০৫১০
সাহেব (১৯৮১): বিজয় বসু পরিচালিত ছবিটিতে রয়েছে তরুণ ফুটবলারের স্ট্রাগলের গল্প। বাড়ির কেউই ফুটবল ভালবাসে না। জাতীয় দলে সে সুযোগও পায়। কিন্তু বোনের বিয়ের জন্যে নিজের কিডনি বিক্রি করার কথা ভাবতে হয় তাকে।
০৬১০
চলো পাল্টাই (২০১১): এক প্রতিভাবান ক্রিকেটারের জীবন নিয়ে তৈরি এই ছবি। কিন্তু তার বাবা একেবারেই চায় না সে খেলুক। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ওই ক্রিকেটার। এরপরই বদলাতে থাকে তার বাবার দৃষ্টিভঙ্গী।
০৭১০
এগারো (২০১১): ১৯১১ সালে মোহনবাগানের আইএফএ শিল্ড জয়ের প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়েছে এই ছবি। ময়ূখ-মৈনাকের সুরে ‘জন্মেছি মাথায় নিয়ে’ গানটিও বেশ জনপ্রিয় হয়।
০৮১০
বাইসাইকেল কিক (২০১৩) দেবাশিস সেনশর্মার এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ঋত্বিক চক্রবর্তী। উত্তর কলকাতার পটভূমিকায় তৈরি এই ছবিতে দেখানো হয়েছে, ফুটবল কী ভাবে জীবন বদলে দিতে পারে।
০৯১০
লড়াই (২০১৫): পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত ছবিতে ছিলেন প্রসেনজিৎ। রাজনৈতিক অস্থিরতা রয়েছে পুরুলিয়ার একটি গ্রামে। সেই গ্রামের তরুণদের ফুটবলে উৎসাহ জোগানোর দায়িত্ব দেওয়া হয় প্রাক্তন এক ফুটবলারকে।
১০১০
মেসি (২০১৭): রিঙ্গো বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত ছবিটিতে ফুটবল নিয়ে সারা বাংলাজুড়ে পাগলামির কথা বলা হয়েছে। দুই ভাই কী ভাবে একে অপরের পরিপূরক হয়ে উঠেছে ফুটবল ঘিরে, তা রয়েছে ছবিতে।