নতুন করে হিংসার আগুনে জ্বলছে বাংলাদেশ। ছবি: পিটিআই।
রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে কার্ফু জারি করা হল বাংলাদেশে। রাজধানী ঢাকা-সহ সব জেলা সদর, বিভাগীয় সদর, মহকুমা, পুরসভা এলাকা, উপজেলায় জারি কার্ফু। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জারি থাকবে।
সোমবার থেকে তিন দিন ছুটি বাংলাদেশে। রবিবার ঘোষণা করল শেখ হাসিনার সরকার।
পড়ুয়াদের ‘অসহযোগ কর্মসূচি’ ঘিরে সারা দেশে সংঘাত–সংঘর্ষ। এখনও পর্যন্ত অন্তত ৯৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। ‘প্রথম আলো’র প্রতিবেদন অনুসারে, নিহতদের মধ্যে রয়েছেন ১৪ জন পুলিশও। সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় ১৩ জন পুলিশ নিহত হয়েছেন।
‘প্রথম আলো’ দাবি করল, বাংলাদেশে রবিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৭৮ জনের। নরসিংদীতে ছ’জন, ফেনীতে আট জন, সিরাজগঞ্জে ১৩ পুলিশ-সহ মোট ২২ জন, কিশোরগঞ্জে ৪ জন, ঢাকায় চার জন, বগুড়ায় চার জন, মুন্সিগঞ্জে তিন জন, মাগুরায় চার জন, ভোলায় ৩তিনজন, রংপুরে চার জন, পাবনায় তিন জন, সিলেটে চার জন, কুমিল্লায় পুলিশ সদস্য-সহ তিন জন, শেরপুরে দু’জন, জয়পুরহাটেএক জন, হবিগঞ্জে এক জন, ঢাকার কেরানীগঞ্জে এক জন এবং বরিশালে এক জন-সহ ৭৮ জন নিহত হয়েছেন।
নতুন করে হিংসার আগুনে জ্বলছে বাংলাদেশ। ‘প্রথম আলো’ সংবাদপত্রের প্রতিবেদন অনুসারে, রবিবারের হিংসার ঘটনায় ১৪ জন পুলিশকর্মী-সহ অন্তত ৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।