মঞ্চ বাঁধছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। —নিজস্ব চিত্র।
রাত ১২টা থেকে শুরু হয় ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধার কাজ। প্রায় ১ ঘণ্টা পর শেষ হয় সেই কাজ। সেই মঞ্চেই অবস্থান ফের শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন সাধারণ নাগরিক।
বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচতে লাগানো হচ্ছে ত্রিপল। —নিজস্ব চিত্র।
বৃষ্টিতে ভিজেই মঞ্চ বাঁধছেন ডাক্তারেরা। —নিজস্ব চিত্র।
মঞ্চ বাঁধার কাজে নিজেরাই হাত লাগিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। মধ্য রাতে বৃষ্টিতে ভিজে চলছে মঞ্চ বাঁধার কাজ। সঙ্গে স্লোগান, “আন্দোলন চলছে চলবে। পুলিশ কোথায় দেখে যা মঞ্চ বাঁধছি আমরা।”
ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধতে গিয়ে পুলিশি ‘বাধা’র সম্মুখীন হতে হল জুনিয়র ডাক্তারদের। ডেকোরেটরের কর্মীদের পুলিশ হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। তাঁদের অভিযোগ, ধর্নাস্থলে মঞ্চ বাঁধতে দিচ্ছে না পুলিশ। ভীত এবং সন্ত্রস্ত ডেকরেটরের কর্মীরা ফিরে গিয়েছেন। প্রথমে পুলিশ মৌখিক অনুমতি দিলেও এখন মঞ্চ বাঁধতে দিচ্ছে না।
ধর্নামঞ্চে একটি বড় ঘড়ি নিয়ে এসেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। সেই ঘড়িকে সামনে রেখে রাজ্য সরকারকে সময় বেঁধে দিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। যদি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরকার তাঁদের দাবি না মানে তবে আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তাঁরা।
সেই ঘড়ি। —নিজস্ব চিত্র।
শুক্রবার রাত নিজেদের ১০ দফা দাবি নিয়ে ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে অবস্থান শুরু করছেন আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারেরা।