Kolkatar Karcha

কলকাতার কড়চা: হার জিত আর তোপসে মাছ

সম্পত্তি, লাইসেন্স বা অন্য কর হিসাবে নির্দিষ্ট অঙ্ক পৌর তহবিলে জমা দেন, এমন পুরুষদের মধ্যেই ৪৯৯৪ জন নথিবদ্ধ হয়েছেন ভোটার হিসাবে। তাঁদের এক-এক জনকে নাম ধরে ডাকা হচ্ছে।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০১ জুন ২০২৪ ০৬:৩৮

সিল্ক, সাটিন, গরদ আর পারফিউমে সেজেগুজে প্রার্থীরা আগেই এসে পর পর বসে পড়েছেন বিশাল হলের এক পাশে। সম্পত্তি, লাইসেন্স বা অন্য কর হিসাবে নির্দিষ্ট অঙ্ক পৌর তহবিলে জমা দেন, এমন পুরুষদের মধ্যেই ৪৯৯৪ জন নথিবদ্ধ হয়েছেন ভোটার হিসাবে। তাঁদের এক-এক জনকে নাম ধরে ডাকা হচ্ছে। পুলিস সাহেব স্টুয়ার্ট হগ তাকে জিজ্ঞেস করছেন— কাকে ভোট দেবে? গোপনীয়তার কোনও ব্যাপার নেই। ভোটার সরাসরি পছন্দের প্রার্থীর দিকে আঙুল দেখিয়ে দিচ্ছেন, কাকে পছন্দ। ব্যালট পেপার, ব্যালট বাক্স বা আঙুলে কালি লাগানোর ব্যবস্থা ছাড়াই এমন উৎসবের মেজাজে প্রথম নির্বাচন দেখেছিল সে কালের কলকাতা।

Advertisement

১৮৭৬ সালের ১লা সেপ্টেম্বর ছোটলাট রিচার্ড টেম্পলের উদ্যোগ আর বড়লাট লর্ড রিপনের সমর্থনে কলকাতার পৌরসংস্থার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোট নিয়ে সাধারণের মধ্যে বেশ উদ্দীপনা দেখা গেলেও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বা হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ একে নতুন এক হুজুগ হিসেবেই দেখেছিলেন। নির্বাচন নিয়ে বাবুদের নাচানাচি নিয়ে বঙ্কিমী শ্লেষের পাশাপাশি, পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়ার খুঁটিনাটি নিয়ে হেমচন্দ্র লিখেছিলেন দীর্ঘ ব্যঙ্গরসাত্মক কবিতা ‘সাবাস হুজুক আজব সহরে’। তবে এই ভোটে প্রার্থী হয়েছিলেন সে কালের কলকাতার কয়েকজন বিশিষ্ট মানুষও। তাঁদের শিক্ষা, পেশা ও অন্যান্য বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ভোটারদের সচেতন করার উদ্যোগ করা হয়েছিল প্রশাসনের তরফেই। সেই ‘ইনফর্মড চয়েস’-এর ঝলক হেমচন্দ্রের কবিতাতেও। ভোটার এসে বলছে, “বিদ্যের জাহাজ বুড়ো, বৃদ্ধের নবীন/ খ্রীষ্টানের মুখপাৎ, চোখানো সঙ্গিন্‌/ আমার পছন্দ অই খ্রীষ্টভেক্‌ধারী/ সাপোর্টে দিলাম ভোট জিতি আর হারি।” বুঝতে অসুবিধে হয় না, ভোটারের পছন্দ এখানে রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়।

১৮৮০ সালের সাউথ ব্যারাকপুর মিউনিসিপ্যালিটির নির্বাচন প্রসঙ্গে ভোটে উৎসবের আনন্দ আর সেই সঙ্গে ক্ষুরধার প্রতিদ্বন্দ্বিতার গুরুত্ব ক্রমে বেড়ে চলার গল্প শুনিয়েছেন যতীন্দ্রমোহন তথা যম দত্ত। যে কোনও মূল্যে জেতার জন্য ভোটারকে প্রভাবিত করা, আর সে জন্য খানাপিনার পাশাপাশি নগদনারায়ণের ভূমিকার কথাও জানা যায়। তবে ভোটের লড়াই ব্যক্তিগত সম্পর্কে দীর্ঘ ছায়া ফেলত না সে সময়। ভোটের ফল বেরোনোর পর বিজয়ী ও বিজিত পক্ষ এক সঙ্গে বসে গঙ্গা থেকে সদ্য-ধরা তোপসে মাছের সদ্ব্যবহার করতেন।

১৯২৩ সালে প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচনে ব্যারাকপুর কেন্দ্রে প্রবীণ নেতা সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রার্থী হন রাজনীতিতে নবাগত বিধানচন্দ্র রায়। ছোট সভায় অ্যাসিটিলিনের আলোয় বক্তৃতা দিতেন নেতারা। হ্যান্ডবিল ছড়ানোর সঙ্গে প্রচারমূলক গান গেয়ে মিছিল করা হত। ঘুঁটে দেওয়ার দেওয়াল তখনও সে ভাবে ভোট-প্রচারে বেদখল হত না। তবে অনৈতিক পথে বিপক্ষের সভা ভন্ডুল, অপপ্রচার, ব্যক্তিগত কুৎসা এবং টাকার খেলা একশো বছর আগেও রীতিমতো জাঁকিয়ে বসেছিল ভোটের বাজারে।

সেই ট্র্যাডিশনই চলেছে কি না, বলবেন জনতা। আজ ভোট যে! ছবিতে ১৯৫২-র ভোটের কলকাতা।

অপ্রতিদ্বন্দ্বী

বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাসে সেই চৈতন্য-পরবর্তী কাল থেকে কীর্তন স্বমহিমায়, আবেদন অমলিন এখনও। বিশ শতকে বাংলা পদকীর্তন ও পদাবলি কীর্তনের জগতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন গীতশ্রী ছবি বন্দ্যোপাধ্যায় (ছবি)। বাঙালি স্বাদেশিকতার এক যুগসন্ধিক্ষণে জন্ম, সুদীর্ঘ ও বিচিত্র তাঁর সঙ্গীতসাধনা, দেশাত্মবোধক ও ভক্তিগীতি ছাপিয়ে শেষাবধি স্থিত পদাবলি লীলাকীর্তনে। বহু রেকর্ড ও ছায়াছবির নেপথ্যকণ্ঠ তার সাক্ষী। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগের অধ্যাপিকা ছিলেন, আনন্দময়ী মায়ের সান্নিধ্যে তাঁর সঙ্গীতের সাধনা হয়ে ওঠে সাধনার সঙ্গীত। শিল্পীর জন্মশতবর্ষের প্রাক্কালে তাঁর ছাত্রছাত্রী অনুরাগীরা এক সঙ্গীত শ্রদ্ধাঞ্জলির আয়োজন করেছেন, রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার গোলপার্কের সহযোগিতায়, আগামী ৭ জুন দুপুর ৩টায়, আশ্রমের বিবেকানন্দ হলে। থাকবেন স্বামী সুপর্ণানন্দ হৈমন্তী শুক্ল প্রমুখ। প্রকাশ পাবে শিল্পী স্মরণে স্মারকগ্রন্থ ছবি-অর্ঘ্য (প্রকা: সূত্রধর)।

মেয়েদের কথা

গলায় হারমোনিয়াম ঝুলিয়ে খালিপায়ে দেশাত্মবোধক গান গাইতে গাইতে পথপরিক্রমা, চাঁদা তোলা। এই মেয়েই পরে কীর্তনসম্রাজ্ঞী, গানে ছবিতে উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক, রাধারাণী দেবী। তবু কি এসেছিল প্রাপ্য সামাজিক স্বীকৃতি? শেষ জীবনে অভাবের তাড়নায় পদক, পুরস্কার স্মারক বিক্রি... বলছিলেন বহরমপুরের সমাজকর্মী দীপালি দাস। গত ২৪ মে এশিয়াটিক সোসাইটির বিদ্যাসাগর হল-এ হয়ে গেল নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে আলোচনা, সেখানেই বললেন তপতী মুখোপাধ্যায় দেবশ্রী চৌধুরী স্বর্ণালী পাল সাগরিকা শূর সহেলী দাশ স্নেহা আগরওয়ালও; বুদ্ধের সময় থেকে শুরু করে উনিশ ও বিশ শতকের বাংলা সাহিত্যের পরিসরে নারী-কথা। কথামুখে চন্দ্রমল্লী সেনগুপ্ত ধরিয়ে দিলেন ভারতে এ কালে অর্থনীতিতে নারীবৈষম্যের দিকটি, সভামুখ্য ছিলেন রঞ্জনা রায়।

সময়ের দলিল

এখন আর শুধু বাঁধা সড়কে হাঁটে না ইতিহাস, প্রত্যন্তে পৌঁছে তুলে আনে সময়ের দলিল, বলছিলেন শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়। পথিক নামে বইটি সম্পর্কে: যে বই ‘কোনও এক জনের’ কথা নয়, দেশভাগের সময় যাঁরা ও-পার থেকে চলে আসছিলেন, তাঁদেরই এক জনের কথা; সেই সময়ের অসংখ্য মুখের ইতিবৃত্ত। ময়মনসিংহে জন্ম দিলীপ সেনগুপ্তের, কৈশোরেই চলে আসেন এখানে, দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার জন্মলগ্ন থেকেই কাজে যুক্ত, কর্মজীবন ফুরোয় গত শতকের শেষার্ধে, প্রয়াত হন করোনাকালে। তাঁকে নিয়ে এক দ্বিভাষিক চিত্রময় আখ্যান রচনা করেছেন আলোকচিত্রী কোয়েলা। গত শতকের দ্বিতীয়ার্ধ জুড়ে যে সমাজ, তার তথ্য-নথি-পারিবারিক বৃত্তান্তের ভিতর দিয়ে ধরার চেষ্টা বইটিতে, প্রকাশ-অনুষ্ঠানে মনে করালেন বক্তা।

শতবর্ষ পরে

১৯২৪-এর ১২ এপ্রিল থেকে ৩০ মে, রবীন্দ্রনাথ ছিলেন চিন ভ্রমণে। চিনে তখন এক অদ্ভুত সময়— সদ্য কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠা, রাজতন্ত্র ছেড়ে প্রজাতন্ত্রের পথে হাঁটা, প্রাচীনপন্থা ও নব আদর্শের ঠোকাঠুকি। তারই মধ্যে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন অহিংসা, ক্ষমা, সত্য, সৌন্দর্য, অধ্যাত্মের কথা। কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না সেই সফর, প্রশ্নবাণ থেকে বক্রোক্তি সবই এসেছে, তবু ধীর স্থির শান্ত হয়ে কথা বলেছেন, শুনেছেন। শতবর্ষ আগে ৩১ মে সকালে রওনা হন জাপানের উদ্দেশে। বিশ্বকবির চিন ভ্রমণের শতবর্ষ পূর্তি সঙ্গীতে নৃত্যে উদ্‌যাপন করলেন মাধুরী শিল্পীগোষ্ঠী, গতকাল গ্যালারি চারুবাসনা-য়। ছিলেন পীতম সেনগুপ্ত অর্কপ্রভ ভাদুড়ী অনিরুদ্ধ রক্ষিত ঈশিকা রায় প্রমুখ, পরিচালনায় রীনাদোলন বন্দ্যোপাধ্যায়।

পোস্টারে কাফকা

বাগদত্তা ফেলিসকে জানিয়েছেন, তিনি একদা ছিলেন ‘মহান চিত্রকর’ও। মজার ছলেই বলা, তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় সত্যিই নিয়মিত আঁকার ক্লাসে যেতেন ফ্রানৎজ় কাফকা। তাঁর স্কেচগুলোও তখন তাঁর লেখার মতোই: অপ্রকাশিত, মিনিমালিস্ট। মৃত্যুর শতবর্ষ পরেও কাফকার জীবন ও সাহিত্যের বহু দিক স্বল্পালোচিত: তাঁর লেখা ভ্রমণপুস্তিকা নিয়ে কথা হয় কই! মেটামরফোসিস-এর সিক্যুয়েল কে লিখেছিলেন? এমন অজানা তথ্য জানা যাবে তাঁকে ঘিরে এক পোস্টার প্রদর্শনীতে। গ্যোয়টে ইনস্টিটিউট-ম্যাক্স মুলার ভবনে, লিটেরাতুরহাউস স্টুটগার্ট-এর সহ-উদ্যোগে ‘কমপ্লেট কাফকা’ শুরু হয়েছে গত ৩০ মে, চলবে ৩১ জুলাই পর্যন্ত। বিশ্বের জনপ্রিয় সাহিত্যকর্মের কমিক রূপ দিয়েছেন অঙ্কনশিল্পী নিকোলাস মাহলার; এই প্রদর্শনীতে তাঁর কীর্তি কাফকার ‘কমিক বায়োগ্রাফি’।

ছাঁচ-ভাঙা

বিশ শতকের শেষ দিকে শিল্পধারা হিসেবে মীরা মুখোপাধ্যায় বেছে নিয়েছিলেন ধাতব ভাস্কর্য। দেশের নানা জায়গা ঘুরে, ধাতুশিল্পীদের কাছ থেকে দেখে খুলে গিয়েছিল তাঁর শিল্পভাবনার অন্য এক চোখ। ভবানীপুরে ছোট্ট ভাড়াবাড়িতে থাকতেন, শহরের উপকণ্ঠে এলাচি গ্রামে যেতেন ঢালাই-কাজে। বেছে নেন দেশীয় ধাতু ঢালাইয়ের সঙ্গে লস্ট ওয়্যাক্স মিশ্রিত এক শ্রমনিবিড়, স্বতন্ত্র প্রকরণ। ছড়িয়ে পড়ে সে কাজ, দেখা যেতে থাকে প্রদর্শনীতে। মীরা মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষ (জন্ম ১৯২৩) উদ্‌যাপন উপলক্ষে তাঁর শিল্পকর্মের (ছবি) প্রদর্শনী করছে গ্যালারি ৮৮, ২৯ মে থেকে ৮ জুন, দুপুর ২টো-সন্ধ্যা ৭টা। আরও প্রাপ্তি: গ্যালারি ৮৮ ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা একত্রে প্রকাশ করেছে বই ফ্রম দ্য ডেপথ অব দ্য মোল্ড: মীরা মুখার্জি/ আ সেন্টিনারি ট্রিবিউট (সম্পা: তপতী গুহঠাকুরতা), গত ২৯ মে উদ্বোধন করলেন অরুণ গঙ্গোপাধ্যায়।

আবিষ্কার

‘কণ্ঠবাদন’ শব্দটির স্রষ্টা তিনি। সহাস্যে বলতেন, “আমার অনুষ্ঠানে যদি তবলচি না আসে আর বাকিরা পেট নাবায়, কোনও অসুবিধে নেইকো, কণ্ঠবাদন করে দেব।” কীর্তন, পুরাতনী, টপ্পা, বৈঠকি, হাসির গান, শ্যামাসঙ্গীতে বাঙালির মুখে মুখে আজও ফেরে ‘বাবু’ রামকুমার চট্টোপাধ্যায়ের (ছবি) নাম। ‘মহিলা মহল’-এ ইন্দুবালার শেখানো অতিকৃত রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনিয়ে শৈলজারঞ্জন মজুমদারের কাছে বকুনি খেয়েছেন, সে ঘটনাও বলতেন রসে ডুবিয়ে। তবে অনেকেই জানেন না, ঠুংরি আর ভজনও প্রাণ পেয়েছে এই শিল্পীর কণ্ঠে। কয়েক দশক আগে আমেরিকা থেকে কলকাতায় এসে তা রেকর্ড করেন অতনু বিশ্বাস, ‘বিশ্বাস রেকর্ডস’-এর কর্ণধার। রামকুমারবাবুর ভজনের রেকর্ডিং আর কোথাও আছে কি? ‘যশোদা তেরে লাল’, ‘শ্রীগিরিধর আগে নাচুঙ্গি’, এই দু’টি গান এখন শোনা যাচ্ছে সংস্থার ইউটিউব চ্যানেলে, আসবে আরও।

স্মরণিকা

সম্পর্কে সারদারঞ্জন রায়ের নাতি। শিশুশিল্পী হিসেবে নীতিন বসুর মাধবীর জন্যে (১৯৫৭) ছবিতে প্রথম অভিনয়, পরে দেড়শো খোকার কাণ্ড, রাজা সাজা, অবাক পৃথিবী-র মতো ছবিতে অভিনয় করেন সুরঞ্জন রায়। নান্দীকারের জন্মলগ্ন থেকেই পেয়েছেন অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সান্নিধ্য, নাট্যকারের সন্ধানে ছ’টি চরিত্র নাটকে অভিনয় করেছেন পর পর আশিটা অভিনয়ে। পরিণত বয়সে চলচ্চিত্র নিয়ে লেখালিখি শুরু করেন, চলচ্চিত্র ও শিল্পীর সংকট নামে তাঁর প্রথম বই পেয়েছিল বিএফজেএ পুরস্কার। স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি করেছেন, উল্লেখযোগ্য অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত: ব্রিজিং টু কালচারস। সদাহাস্যময়, রসিক, বন্ধুপ্রাণ মানুষটি প্রয়াত হয়েছেন গত বছর ১৯ মে। প্রিয়জন ও শুভানুধ্যায়ীরা তাঁর স্মরণে একটি স্মৃতিগ্রন্থ তৈরি করেছেন, যার অন্যতম আকর্ষণ ওঁর অপ্রকাশিত আত্মকথাও। আনুষ্ঠানিক প্রকাশ মৌলালি যুবকেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে, আগামী কাল ২ জুন বিকেল সাড়ে ৫টায়।

আরও পড়ুন
Advertisement