Death

সেপটিক ট্যাঙ্কে নেমে মৃত্যু হল দুই শ্রমিকের, সিঙ্গুরের গ্রামে ঘটল দুর্ঘটনা

শনিবার রতনপুর গ্রামের বাসিন্দা সুষমা মাইতির বাড়িতে নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাঙ্কের কাঠের পাটাতন খুলতে নেমেছিলেন গণেশ মান্না এবং সুব্রত দাস নামে দুই শ্রমিক। তাঁদের মৃত্যু হয়েছে।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
সিঙ্গুর শেষ আপডেট: ০৫ অগস্ট ২০২৩ ১২:০৩
Two labourers died at Singur of Hooghly

ঘটনাস্থলে পুলিশ।

নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাঙ্কে কাঠের তক্তা খুলতে নেমে মৃত্যু হল দু’জন শ্রমিকের। শনিবার এই ঘটনা ঘটেছে হুগলির সিঙ্গুরে রতনপুর গ্রামে। পুলিশ দেহ দু’টি উদ্ধার করে পাঠিয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য।

Advertisement

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রতনপুর গ্রামের বাসিন্দা সুষমা মাইতির বাড়িতে নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাঙ্কের কাঠের পাটাতন খুলতে নেমেছিলেন গণেশ মান্না (৪০) নামে এক শ্রমিক। কিন্তু বেশ কিছু ক্ষণ কেটে গেলেও তাঁর সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। এর পর ট্যাঙ্কে নামেন সুব্রত দাস (৪০) নামে আরও এক জন। তাঁরা কেউই উঠে না আসায় খবর দেওয়া হয় দমকল এবং পুলিশে। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় সিঙ্গুর থানার পুলিশ। চাঁপদানি থেকে দমকলের একটি ইঞ্জিনও যায়। দমকল কর্মীরা ওই ট্যাঙ্ক থেকে গণেশ এবং সুব্রতের দেহ উদ্ধার করেন। মৃত গণেশের বাড়ি সিঙ্গুরে। সুব্রত ধনিয়াখালির বাসিন্দা। সিঙ্গুর থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই নির্মীয়মাণ সেপটিক ট্যাঙ্কটি প্রায় তিন মাস বন্ধ ছিল। শনিবার সকালে কাঠের তক্তা খোলার জন্য তার ভিতরে নেমেছিলেন শ্রমিকরা। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

আরও পড়ুন
Advertisement