প্রসাদ হিসাবে বিতরণ করা হয় পিৎজা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, ব্রাউনির মতো খাবার। ছবি-প্রতীকী
সব মন্দিরে ভগবানকে অর্পণ করা ভোগের পদ একই রকম হয় না। মন্দিরভেদে প্রসাদে একটা বৈচিত্র্য থাকে। তবে খুব বেশি হেরফের হয় না। খিচুড়ি, লুচি, সুজি, মিছরি, মাখন, লাড্ডু— ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে এগুলি প্রসাদ হিসাবে থাকে। কিন্তু চেন্নাইয়ের পাদাপ্পাই অঞ্চলে জয়দুর্গা পীঠম মন্দিরে প্রসাদ হিসাবে বিতরণ করা হয় পিৎজা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, ব্রাউনির মতো খাবার। প্রতিটি খাবারের গায়ে লেখা থাকে মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখও।
এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা কে শ্রী শ্রীধর পেশায় ক্যানসারের চিকিৎসক। এই মন্দিরে অত্যন্ত সচেতন ভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা হয়। নিয়মিত যে সব ভক্তরা এখানে আসেন, তাঁদের জন্মতারিখ নথিভুক্ত করা থাকে। ভক্তের জন্মদিনে ভগবানকে ভোগ হিসাবে কেক দেওয়া হয়। সে দিন প্রসাদেও থাকে কেক। ভক্তরাও অত্যন্ত ভক্তি নিয়ে এই প্রসাদ সাদরে গ্রহণ করেন।