গ্রীষ্মের উপযুক্ত কভার বেছে নিন বসার ঘরের কুশনের জন্য। ছবি: সংগৃহীত।
গ্রীষ্ম মানেই হালকা পোশাক, হালকা খাবার। শরীরকে আরাম দিতে জীবনযাত্রায় বদল আসে এই সময়ে। কিন্তু নিজের পাশাপাশি ঘরের উপরও চাপ কম দেওয়া উচিত। তাতে লাভ বাড়ির বাসিন্দাদেরই। গৃহসজ্জায় তাই এমন বদল আনুন, যাতে চোখ আরাম পায় এবং খোলামেলা লাগে। তার অন্যতম উপায়, কুশন-বদল। রইল কুশনের ৭ রকমভেদ। নিজের পছন্দ অনুযায়ী, সাজিয়ে নিন ঘর।
১. সমুদ্রসৈকত হোক বা সুবজে ঘেরা জঙ্গল, অথবা রহস্যময় পাহাড়ি গ্রাম, প্রকৃতির মতো আরামদায়ক আর কী-ই বা হতে পারে। গ্রীষ্মের ছুটির জন্য উপযুক্ত পাহাড়-সমুদ্র-জঙ্গল সফরের ছাপ আনতে পারেন বসার ঘরের কুশনেও। তেমন কিছু আঁকা কভার পরাতে পারেন কুশনগুলিতে।
২. চেক কাটা বালিশের কভার ঘরে অন্য মাত্রা যোগ করে। তবে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, কড়া রঙে চোখে আরাম মিলবে না। তাই হালকা রং বেছে নেওয়া দরকার।
৩. গৃহসজ্জায় পাতাবাহারের বিকল্প নেই। তা সে বালিশের কভার হোক বা বিছানার চাদর, অথবা পর্দা। বসার ঘরের কুশনকেও নতুন ভাবে সাজিয়ে তুলুন পাতা-ছাপের কভার দিয়ে।
৭ রকমের কুশন-কভার দিয়ে সাজিয়ে তুলুন ঘর। ছবি: সংগৃহীত।
৪. উজ্জ্বল হলুদ রং ঘরে ঔজ্জ্বল্য আনতে সক্ষম। ঘরের দেওয়ালে হলুদ রং যেমন সুন্দর দেখায়, তেমনই কুশনের কভার বেছে নিন এই রঙের। হাঁসফাঁস করা গরমে বসার ঘরের ছোট ছোট বালিশগুলি অন্য মাত্রা যোগ করবে।
৫. সমুদ্রের ছবি আঁকা কুশন-কভার চোখের আরাম দেবে। গ্রীষ্মে জলের ছবি দেওয়া বালিশের কভার দিয়ে ঘর সাজালে, চোখের আরাম এবং মনের শান্তি একসঙ্গেই।
৬. প্রকৃতির ছোঁয়ায় ঘর হয়ে উঠুক প্রাণবন্ত। ফুল ফুল ছাপ আঁকা কভার পরিয়ে ফেলুন বসার ঘরের কুশনগুলিতে। খোলামেলা লাগবে ঘর।
৭. একটি হালকা, একটি ভারী। রংমিলান্তি খেলায় মেতে উঠুক আপনার বসার ঘরের কুশনগুলি। এতেও উজ্জ্বল দেখাবে ঘর।