Indigo Flight

মুখে রক্ত উঠে এল মাঝ আকাশে, দিল্লিগামী বিমানের জরুরি অবতরণের পর মৃত্যু প্রৌঢ় যাত্রীর

মাদুরাই থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল ইন্ডিগোর বিমান। সেই বিমানেই ছিলেন বছর ষাটেকের অতুল গুপ্তা। মাঝ আকাশে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তাঁর মুখ থেকে রক্ত বেরিয়ে আসতে থাকে।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
ইনদওর শেষ আপডেট: ১৫ জানুয়ারি ২০২৩ ০৯:০২
অসুস্থ যাত্রীর জন্য জরুরি অবতরণ করানো হয় ইন্ডিগোর বিমান।

অসুস্থ যাত্রীর জন্য জরুরি অবতরণ করানো হয় ইন্ডিগোর বিমান। ফাইল ছবি।

মাঝ আকাশে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন প্রৌঢ় যাত্রী। মাদুরাই থেকে দিল্লির দিকে যাচ্ছিল বিমানটি। ইন্ডিগোর সেই বিমান অসুস্থ যাত্রীর জন্য জরুরি অবতরণ করানো হয়। কিন্তু প্রৌঢ়কে বাঁচানো যায়নি। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শনিবার বিকেলে মাদুরাই থেকে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল ইন্ডিগোর বিমান ৬ই-২০৮৮। সেই বিমানেই ছিলেন বছর ষাটেকের অতুল গুপ্ত। তাঁর অসুস্থতার জন্যই বিমানটিকে ইনদওরে জরুরি অবতরণ করাতে হয়।

Advertisement

ইনদওরের দেবী অহিল্যাবাই হোল্কার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ডিরেক্টর ইন-চার্জ প্রবোধচন্দ্র শর্মা জানিয়েছেন, মাঝ আকাশে আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন ওই যাত্রী। তাঁর মুখ থেকে রক্ত বেরিয়ে আসতে থাকে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হয় বিমানের মধ্যেই।

বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ বিমানটি ইনদওরের বিমানবন্দরে নামে। সেখান থেকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় অসুস্থ যাত্রীকে। সেখানে চিকিৎসকেরা জানান, আগেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর। ওই যাত্রীকে যে চিকিৎসকেরা বিমানবন্দর থেকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে এক জন জানান, আগে থেকেই হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন অতুল। তা ছাড়াও তাঁর উচ্চ রক্তচাপ এবং সুগারের সমস্যা ছিল। বিমানে উঠে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।

মাদুরাই থেকে দিল্লিগামী বিমানটি শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে গন্তব্যে পৌঁছয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত যাত্রী নয়ডার বাসিন্দা। তাঁর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তার পর তা তুলে দেওয়া হবে পরিবারের হাতে।

আরও পড়ুন
Advertisement