CISF

বিমানে ওঠার আগে হদ্‌রোগে আক্রান্ত যাত্রী, কর্তব্যরত সিআইএসএফ জওয়ানের তৎপরতায় প্রাণ বাঁচল

গত ২০ অগস্ট ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লি বিমানবন্দরের ২ নম্বর টার্মিনালে। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, ওই দিন রাত ১১টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। আরশিদ আয়ুব নামে এক যাত্রী দিল্লি থেকে শ্রীনগর যাচ্ছিলেন।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২২ অগস্ট ২০২৪ ১৭:০৭
বিমানবন্দরে যাত্রীকে বাঁচানোর চেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত।

বিমানবন্দরে যাত্রীকে বাঁচানোর চেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত।

বিমানে ওঠানর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এক যাত্রী। কিন্তু তার আগেই ঘটে গেল বিপত্তি। আচমকাই তিনি হদ্‌রোগে আক্রান্ত হন। তার পর জ্ঞান হারিয়ে বিমানবন্দরের মধ্যেই পড়ে যান। এক যাত্রীকে হঠাৎ পড়ে যেতে দেখে কর্তব্যরত এক সিআইএসএফ জওয়ান ছুটে আসেন। যাত্রী হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়েছেন বুঝতে পেরে তিনি কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর) দেওয়া শুরু করেন। তার পর তাঁর জ্ঞান ফিরতেই তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

Advertisement

গত ২০ অগস্ট ঘটনাটি ঘটেছে দিল্লি বিমানবন্দরের ২ নম্বর টার্মিনালে। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, ওই দিন রাত ১১টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। আরশিদ আয়ুব নামে এক যাত্রী দিল্লি থেকে শ্রীনগর যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে পৌঁছন। নির্ধারিত সময়েই তিনি বিমানবন্দরে পৌঁছে গিয়েছিলেন। নিজের জিনিস বহন করার জন্য হ্যান্ড ট্রলি নিতে যান। সেই সময়েই আয়ুব আচমকা জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যান। কয়েক হাত দূরেই ছিলেন সিআইএসএফের দুই জওয়ান। এক যাত্রীকে পড়ে এ ভাবে যেতে দেখেই তারা সেখানে আসেন। যাত্রীরাও স্তম্ভিত হয়ে যান। কী হয়েছে দেখার জন্য উৎসুক হয়ে পড়েন। তাঁদের সরিয়ে দিয়ে সিআইএসএফের এক জওয়ান আয়ুবের চিকিৎসা শুরু করে দেন। তাঁকে সিপিআর দিয়ে জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করতে থাকেন।

আয়ুবের জ্ঞান ফিরলে তাঁকে সফদরজং হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, সিআইএসএফ জওয়ানের তৎপরতায় ওই যাত্রী প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন। ওই যাত্রী হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। সিআইএসএফ জওয়ান যদি সময় মতো সিপিআর না দিতেন তা হলে যাত্রীকে প্রাণে বাঁচানো সম্ভব হত না বলেও জানিয়েছেন এক আধিকারিক।

আরও পড়ুন
Advertisement