Workout Tips

জিমে যাওয়া বন্ধ রাখা জরুরি, শরীরের কোন লক্ষণগুলি দেখে এমন সিদ্ধান্ত নেবেন?

শরীরচর্চার নেশায় বুঁদ হয়ে প্রায় প্রতি দিনই জিমে যান। তবে কিছু শারীরিক সমস্যা হলে জিমে না যাওয়াই শ্রেয়। না হলে তাতে আবার হিতে বিপরীত হতে পারে।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ মে ২০২৪ ১২:২৫
বুঝেশুনে জিমে যাওয়া জরুরি।

বুঝেশুনে জিমে যাওয়া জরুরি। ছবি: সংগৃহীত।

বেশি ওজন মানেই রোগব্যাধির ঝুঁকি। চিকিৎসকের কাছে গেলেও তাই প্রথমে দেহের ওজন কমানোর পরামর্শ দেন তিনি। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেকেই জিমে গিয়ে শরীরচর্চা করেন। তা ছা়ড়া রোগা ছিপছিপে হওয়ার বাসনা তো আছেই।

Advertisement

দীর্ঘ ক্ষণ শরীরচর্চা করলে দ্রুত ওজন ঝরবে, এ ধারণা মনের মধ্যে গেঁথে আছে অনেকেরই। ফলে দিনের অধিকাংশ সময় জিমেই কাটান তাঁরা। কিন্তু শরীরচর্চারও কিছু নিয়মকানুন থাকে। অনেক সময় শরীরও ইঙ্গিত দেয় যে, এ বার লোহালক্কড় টানা বন্ধ করা জরুরি। কিন্তু অনেকেই সেই ইঙ্গিত বুঝতে পারেন না। শরীরচর্চার নেশায় বুঁদ হয়ে প্রায় প্রতি দিনই জিমে যান অনেকে। কিছু শারীরিক সমস্যা হলে জিমে না যাওয়াই কিন্তু শ্রেয়। নইলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

১. অনেক সময় অতিরিক্ত শরীরচর্চার কারণে ঋতুচক্রের উপর প্রভাব পড়ে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের পরেও ঋতুস্রাব না হলে জিমে যাওয়া কিছু দিনের জন্য বন্ধ রাখুন।

২. বিভিন্ন কারণে রাতে দেরিতে ঘুমোতে যাচ্ছেন, আর সকালে তাড়াতাড়ি উঠতে হচ্ছে? দিনের পর দিন ঘুমের অভাব হলে এমনিতেই ক্লান্তি লাগে। অতিরিক্ত ধকলের পর ক্লান্ত শরীর নিয়ে জিমে না যাওয়াই ভাল।

৩. প্রথম প্রথম জিমে গেলে কিংবা দীর্ঘ দিন পর জিমে গেলে পেশিতে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক। তবে নিয়মিত জিম করার পর হঠাৎ কোনও দিন পেশিতে ব্যথা হলে একটু সতর্ক হোন। তখন জিমে না যাওয়াই উচিত।

৪. পেটখারাপ বা ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে অনেকটা জল বেরিয়ে যায়, তাই শরীরে জলের ঘাটতি হয়। এই সময়েও জিম এড়িয়ে চলাই ভাল।

আরও পড়ুন
Advertisement