চিনতে পারছেন খুদে তারকাকে?
১৯৬৯ সালের ছবি এটি। তামিল ছবি ‘থুনাইভান’-এ অভিনয় করার সময়ে এই অভিনেত্রীকে দক্ষিণ ভারতের ভগবান ‘মুরুগা’ সাজানো হয়েছিল। তখন সেই অভিনেত্রীর বয়স ৪ বছর। সেই ছবিতেই তিনি প্রথম অভিনয় করেন। এই ছবিতে অভিনয় করার জন্য তাঁকে মাথার চুল ছেটে ফেলার নির্দেশ এসেছিল। কিন্তু তাঁর মা রাজি হননি বলে তাঁকে লম্বা চুলে ছোটবেলার ‘মুরুগা’ সাজানো হয়েছিল।
২০১৮ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ের একটি হোটেলে স্নানাগারের বাথটাবে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার হয় তাঁর দেহ। হ্যাঁ তিনি শ্রীদেবী। এককালীন সুপারস্টার তিনি। তাঁর মৃত্যুর পর প্রাথমিক তদন্তের পর সে দেশের পুলিশ জানিয়েছিল অচৈতন্য অবস্থায় জলে ডুবে গিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, অচৈতন্য হলেন কী ভাবে? সে প্রশ্নের জবাব মেলেনি আজও। শ্রীদেবীর স্বামী বনি কপূরের ভূমিকা নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠেছিল সেই সময়। ঘটনার দিন তিনি কী করছিলেন? কোথায় ছিলেন? জল্পনার শেষ ছিল না তখন। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শ্রীদেবীর মৃত্যু নিয়ে সব প্রশ্ন ধীরে ধীরে তলিয়ে যায়।
শ্রীদেবীর ধারা বহন করতে বদ্ধপরিকর তাঁর দুই কন্যা জাহ্নবী কপূর এবং খুশি কপূর। বড় কন্যা জাহ্নবী ইতিমধ্যেই বলিউডে অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। খুশি কপূর এখনও মা ও দিদির রাস্তা অনুসরণ করেননি। কিন্তু তাঁর অভিনয় জীবন কথা শুরু হয়ে গিয়েছে।