Dharmendra

৪ বছর বয়স থেকে অভিনয়ের স্বপ্ন দেখতেন দিব্যা, বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র

১৯৯৪ সালে ‘ইশক মে জিনা, ইশক মে মরনা’ ছবিটি দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন দিব্যা। যশ চোপড়া পরিচালিত ‘বীর-জ়রা’ (২০০৪) তাঁর কেরিয়ারের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ছবি।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
মুম্বই শেষ আপডেট: ২১ মে ২০২৩ ১৫:১২
When Dharmendra was not happy with Divya Dutta entering Bollywood

সম্প্রতি কানাডায় জীবনকৃতি সম্মান পেলেন ধর্মেন্দ্র। সেই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ছিলেন দিব্যা। —ফাইল চিত্র

মাত্র চার বছর বয়স থেকে অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন দিব্যা দত্ত। অনেক সংগ্রামের পর ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গাও করে নিয়েছেন তিনি। মাঝে কিনা বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা ধর্মেন্দ্র?

এক সাক্ষাৎকারে দিব্যা জানান, ধর্মেন্দ্র চাননি, অভিনয় জগতে আসুন তিনি। যদিও তাঁর পরামর্শে কর্ণপাত করেননি অভিনেত্রী। নিজের যোগ্যতায় সাফল্যের পথও প্রশস্ত করেছেন। পরে ‘আপনে’ (২০০৭) ছবিতে ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে অভিনয়ও করেছেন তিনি।

Advertisement

পঞ্জাবের শাহনেওয়ালে প্রতিবেশী ছিল ধর্মেন্দ্র আর দিব্যার পরিবার। ধর্মেন্দ্র তখন থেকেই চিনতেন দিব্যাকে। দিব্যার মা ধর্মেন্দ্রকে ভাইয়ের মতো দেখতেন।

সম্প্রতি কানাডায় জীবনকৃতি সম্মান পেলেন ধর্মেন্দ্র। সেই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ছিলেন দিব্যা। তাঁর হাত থেকে মাইক নিয়ে ধর্মেন্দ্র বলেন, “আমি কিছু বলতে চাই। যখন দিব্যা ছবির জগতে এল, আমি ওকে সমর্থন করিনি। ওকে উৎসাহও দিইনি। আমি খুশি যে, ও আমার কথা শোনেনি।”

অভিনয় জগতে সাফল্যের অনিশ্চয়তার কারণেই দিব্যাকে তিনি এই পেশায় আসতে নিষেধ করেছিলেন কি না, তা অবশ্য খোলসা করেননি তিনি। তবে, ধর্মেন্দ্রকে যে ভুল প্রমাণ করেছেন দিব্যা, তাতে অভিনেতার চোখেমুখে খুশিই ঝরে পড়েছে।

দিব্যা জানান, ধর্মেন্দ্রর কাছ থেকে সাফল্যের এই স্বীকৃতিই তাঁর বড় প্রাপ্তি।

দিব্যা বলেন, “সময়টা একেবারেই আলাদা ছিল। সকলেই আমায় খুব আগলে রাখতে চাইতেন। তবে এখন স্বীকৃতি পেয়েছি, ভাল লাগে আমার।” ছোট এবং বড় পর্দায় দক্ষতার ছাপ রেখেছেন দিব্যা। তাঁকে শেষ বার দেখা গিয়েছে কঙ্গনা রানাউতের ছবি ‘ধকড়’ (২০২২)-এ।

১৯৯৪ সালে ‘ইশক মে জিনা, ইশক মে মরনা’ ছবিটি দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন দিব্যা। যশ চোপড়া পরিচালিত ‘বীর-জ়রা’ (২০০৪) তাঁর কেরিয়ারের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ছবি।

আরও পড়ুন
Advertisement