এ বার নিজের জীবনের অস্বস্তিকর এক ঘটনা প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী টুইঙ্কল খন্না। ছবি: সংগৃহীত।
টুইঙ্কল খন্না তাঁর লাগামছাড়া মন্তব্যের জন্য বিভিন্ন সময় উঠে আসেন শিরোনামে। সে কারণে ট্রোলডও হতে হয় তাঁকে। তাই বলে নিজেকে বদলানোর পাত্রী নন টুইঙ্কল। সোজাসাপটা কথা বলতেই পছন্দ করেন অক্ষয়-পত্নী। ১৯৯৫ সালে বলিউডে অভিষেক হয় রাজেশ খন্না-ডিম্পল কাপাডিয়ার কন্যা টুইঙ্কলের। ‘বরসাত’ ছবিতে ববি দেওলের বিপরীতেই প্রথম বার দেখা যায় টুইঙ্কলকে। যদিও টুইঙ্কলের কেরিয়ার খুব লম্বা নয়, মাত্র তেরোটি ছবি করেছেন টুইঙ্কল তাঁর গোটা কেরিয়ারে। তাই নিজের অভিনয় জীবন নিয়ে কথা বলতেও বিশেষ পছন্দ করেন না অভিনেত্রী। অভিনয় পেশাটাও তাঁর তেমন পছন্দ নয়, অকপটে স্বীকার করে নেন টুইঙ্কল। এ বার নিজের জীবনের অস্বস্তিকর এক ঘটনা প্রসঙ্গে মুখ খুললেন অভিনেত্রী।
এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে টুইঙ্কল জানান, তাঁর ছেলে আরভ ও মেয়ে নিতারা টুইঙ্কলের অভিনয় ক্ষমতা নিয়ে মজা করেন। তাই নিজের ছবি একেবারেই ছেলেমেয়েদের দেখতে দেন না। কিন্তু টুইঙ্কলের মতোই সূক্ষ্ম বুদ্ধি তাঁর ছেলে আরভের। মাকে বিব্রত করতে ছাড়েন না আরভও।
টুইঙ্কলের কথায়, ‘‘'জান' ছবির একটি দৃশ্যে আমাকে নায়কের স্তনবৃন্তে চুমু খেতে হচ্ছিল। আমার ছেলে আরভ ওই ছবির ওই একটা দৃশ্যেই বার বার দেখছিল। শুধু তা-ই নয়, ওই দৃশ্যটা কোলাজ করে আমার জন্মদিনে উপহার হিসাবে দেয় ও। আর আমার সঙ্গে ওই পুরুষটি ছিলেন অজয় দেবগন।’’
২০০১ সালে অক্ষয় কুমারকে বিয়ে করেন টুইঙ্কল। সেই বছরই শেষ বার বড় পর্দায় দেখা যায় অভিনেত্রীকে। তাঁর শেষ ছবি ‘লভ কে লিয়ে কুছ ভি করেগা’। আপাতত লেখালেখি নিয়েই রয়েছেন তিনি।