rajeev sen

বিয়ে ভাঙতেই মন ফুরফুরে, দুবাইয়ে হিরের গয়নার দোকান খুললেন সুস্মিতা সেনের ভাই!

ঝাঁ-চকচকে আইভরি থিমের দোকানের ভিডিয়ো পোস্ট করে নতুন যাত্রার কথা ঘোষণা করলেন সুস্মিতা সেনের ভাই রাজীব সেন। দুবাইয়ে তাঁর হিরের গয়নার দোকানের উদ্বোধন হল রবিবার।

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৫ মার্চ ২০২৩ ১৮:৫৫
Sushmita Sen’s brother Rajeev Sen celebrates opening of his jewellery shop in Dubai

ঝাঁ-চকচকে আইভরি থিমের দোকানের ভিডিয়ো পোস্ট করে নতুন যাত্রার কথা ঘোষণা করলেন তারকা।

বিবাহবিচ্ছেদ পাকা হয়ে যেতেই নতুন জীবন গোছানোয় মন দিয়েছেন সুস্মিতা সেনের ভাই রাজীব সেন। মডেলিংয়ের পাট চুকিয়ে এ বার তিনি পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী হবেন। দুবাইয়ে খুললেন হিরের গয়নার দোকান। দোহায় উদ্বোধন হল ‘রেনে জুয়েলার্স’-এর। যার কর্ণধার রাজীব। ঝাঁ-চকচকে আইভরি থিমের দোকানের ভিডিয়ো পোস্ট করে নতুন যাত্রার কথা ঘোষণা করলেন তারকা।

স্ত্রী এখন প্রাক্তন। ছ’মাস হল চারু অসোপার থেকে আলাদা থাকছেন রাজীব। তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ পাকা হয়ে যাবে এই জুনেই। এক সময় রাজীব সেন ও চারু অসোপার মধ্যে বিস্তর কাদা ছোড়াছুড়ি চলেছে। রাজীবের বাড়ি ছেড়ে চারুর বেরিয়ে আসার পর মুখ দেখাদেখি ছিল না দু’জনের। তবে বিচ্ছেদ পাকা হতে সম্প্রতি একেবারে অন্য মেজাজে ধরা দিয়েছেন চারু-রাজীব। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই ছিল চারুর জন্মদিন। তিক্ততার অবসান ঘটিয়ে সুখী দম্পতির মতো ছবি পোস্ট করেছিলেন প্রাক্তন ব্রহ্মাণ্ডসুন্দরীর ভাই। কন্যার সঙ্গেও ছবি দেন রাজীব। দেখে বোঝার উপায় নেই যে, তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

Advertisement

শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন, বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্ক— স্বামীর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ছিল চারুর। সেই কারণেই আলাদা থাকছিলেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের সম্পর্কের গতি-প্রকৃতি বুঝতে পারছেন না অনেকেই। ২৭ ফেব্রুয়ারি চারুর জন্মদিনে পোস্ট করা ছবিতে মেয়ে জিয়ানা ও রাজীবকে দেখা গিয়েছে। পরস্পরকে জাপটে রেখেছেন তাঁরা। শুধু তা-ই নয়, রাজীবের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছবিও দেন চারু। তাঁদের এমন ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন নেটিজেনরা। অনেকের দাবি, ‘‘বিয়েকে ছেলেখেলায় পরিণত করেছেন এঁরা।"

তাঁদের সমীকরণ নিয়ে প্রশ্ন উঠলে এক সাক্ষাৎকারে চারু জানান, মেয়ে জিয়ানার জন্যই রাজীবের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চান তিনি। চারুর কথায়, ‘‘জিয়ানার জন্যই এত কিছু করছি, ওকে একটা সুস্থ পরিবেশে বড় করে তুলতে চেয়েছি। আমাদের মেয়ের যাতে কখনও মনে না হয়, মা-বাবা একে অপরের সঙ্গে কথা বলে না। আমি ওর জন্য পরিস্থিতি কঠিন নয়, বরং সহজ করতে চাই।’’

আরও পড়ুন
Advertisement