তল্লাশি চলতে পারে আরিয়ানকে নিয়ে।
রাতের অন্ধকারে হেফাজত থেকে বার করে আনা হল আরবাজ শেঠ মার্চান্টকে। শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনিও। কঠোর নিরাপত্তা বজায় রেখে গাড়িতে তোলা হল আরবাজকে। সঙ্গীরা রইলেন ভিতরেই। এর পর গাড়ি ছুটল। শাহরুখ-পুত্রের সঙ্গীকে নিয়ে সোমবার সারা রাত নানা জায়গায় চলল তল্লাশি।
কোথায় কোথায় নেশার ঠেক বসত, সেই বিষয়ে তথ্য নেওয়া হয় তাঁর কাছ থেকে। ইতিমধ্যেই মাদক-যোগে আরও ১১ জনকে গ্রেফতার করেছে এনসিবি। তাঁদের মধ্যে এক জনের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে মাদক। আরবাজের পর এ বার আরিয়ানকে নিয়ে চলতে পারে তল্লাশি। মঙ্গলবার রাতে শাহরুখ-তনয়কে নিয়ে আরও গভীরে যেতে চলেছে তদন্ত। তবে আরিয়ানকে নিয়ে এনসিবি-র তদন্তের অভিমুখ কী হবে, তা নিয়ে এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট কিছু বলা হয়নি তদন্তকারী সংস্থার তরফে।
শাহরুখ-পুত্রের গ্রেফতারির দু’দিনের মাথায় চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে এনসিবি-র হাতে। জানা গিয়েছে, শনিবার পার্টিতে যে মাদক আনা হয়েছিল, তা ডার্ক ওয়েব ব্যবহার করে বিটকয়েনের মাধ্যমে কেনা হয়। অন্য দিকে আরিয়ানের মাদক-জোগানদার শ্রেয়স নায়ারও এনসিবি-র হেফাজতে।
আরিয়ান খান এবং তাঁর দুই সঙ্গীকে গ্রেফতার করে থেমে যেতে রাজি নয় নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি)। মঙ্গলবার আরিয়ানকে সঙ্গে নিয়ে নৈশ-তল্লাশি কি নতুন দিশা দেখাবে তদন্তকে? উঠে আসবে চমকে দেওয়ার মতো কোনও তথ্য? এখন সেটাই দেখার।