বাকিটা তিনি নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখেছেন, ‘জন্মদিনের কেক কাটিবেন মহান বিশ্বকবি, বিশ্বভারতীরও কাছে নাই রবির এমন ছবি...!’ অনুরাগীরা মীরের হাবভাব, সাজ, রসিকতায় মজেছেন। মন্তব্য বাক্সে যথারীতি টক-মিষ্টি-ঝাল বক্তব্যের বন্যা। কারওর ধমক, ‘মহা ফাজিল মীর।’
কবিতার পংক্তির সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই যেন তাঁর চোখ বড় বড় হয়ে উঠেছে!
সেই লম্বা আলখাল্লা। বুক অবধি ছড়ানো লম্বা দাড়ি-গোঁফ। চুলের মধ্যিখানে সিঁথি। চোখে গোল চশমা। ২৫ বৈশাখ ১৬১ বছরে পা রেখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাজির সোশ্যাল মিডিয়ায়! এটুকু পড়েই ঘাবড়ানোর কিচ্ছু নেই। সবটাই হয়েছে মীর আফসার আলির মহিমায়। রসিক সঞ্চালক-অভিনেতা বিশিষ্টদের জন্মদিনে তাঁদের ছদ্মবেশে হাজির হন। এর আগে তাঁকে দেখা গিয়েছিল জাদুকর পিসি সরকারের বেশে। এ বার তিনি বিশ্বকবি!
শুধুই কবিগুরুর সাজ ধার করেননি মীর। তাঁর লেখা বিখ্যাত কবিতা ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’র বিখ্যাত পংক্তি, ‘আজি এ প্রভাতে রবির কর’ও ধার নিয়েছেন! কবিতার কয়েকটি চরণ মীরের কল্যাণে আধুনিক রূপ পেয়েছে। সঞ্চালকের রসিকতা, ‘আজি এ দিবসে রবির চড় কেমনে বসিল গালের ‘পর’! কবিতার পংক্তির সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই যেন তাঁর চোখ বড় বড় হয়ে উঠেছে।
বাকিটা তিনি নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখেছেন, ‘জন্মদিনের কেক কাটিবেন মহান বিশ্বকবি, বিশ্বভারতীরও কাছে নাই রবির এমন ছবি...!’ অনুরাগীরা মীরের হাবভাব, সাজ, রসিকতায় মজেছেন। মন্তব্য বাক্সে যথারীতি টক-মিষ্টি-ঝাল বক্তব্যের বন্যা। কারওর ধমক, ‘মহা ফাজিল মীর।’ কারওর কপট প্রতিবাদ, ‘রবীন্দ্রনাথ কখনও চোখ বড় করে ভয় দেখাননি!’