প্রতীকী চিত্র
‘রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস’ এক ধরনের অটোইমিউন ডিজ়িজ়। যা, সাধারণ বাতজনিত রোগের থেকে বেশ অনেকটাই জটিল। অটোইমিউন ডিজ়িজ়ের কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যখন শরীরের বিরুদ্ধে গিয়ে কোনও কাজকে ব্যাহত করে তখনই এই বাত বা ‘রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস’ হয়ে থাকে।
ছোট থেকে বড়, বয়স নির্বিশেষে এখন ঘরে ঘরে ‘রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস’-এর সমস্যা দেখা যায়। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে, তরুণ প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের মধ্যে এই ধরনের বাতের প্রভাব খুব বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু কী ভাবে বুঝবেন আপনিও ‘রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস’-এ আক্রান্ত? রোগ নির্ধারণ করা গেলেও পরর্বতী পর্যায়ে কী ভাবে তা নিরাময় করবেন?
এই সম্পর্কে আনন্দবাজার ডট কমকে বিস্তারিত জানিয়েছেন এইচপি ঘোষ হাসপাতালের সিনিয়র রিউমাটোলজিস্ট চিকিৎসক অভ্রজিৎ রায়।
বিশদে জানতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন:
‘রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস’ নিয়ে আলোচনায় চিকিৎসক অভ্রজিৎ রায়
চিকিৎসক রায়ের মতে কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ ‘রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস’কে নির্দেশ করে:
১) সকালে উঠে হঠাৎ দেখলেন হাত, পা গাঁটে গাঁটে ফুলে গেছে। আবার কিছুক্ষণ পরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসছে।
২) হাত মুঠো করতে সমস্যা হতে পারে বা পা মাটিতে রাখলে ঠিকমতো দাঁড়াতে পারবেন না।
এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে অবশ্যই যত শীঘ্রই সম্ভব চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। বাত কোনওদিন সম্পূর্ণভাবে নিরাময়যোগ্য নয়। কিন্তু প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ধারণ করা গেলে অনেকটাই আয়ত্তে রাখা সম্ভব। তাই ভয় না পেয়ে এই লক্ষণগুলি দেখলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন, সুস্থ থাকুন।
হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩৬৬৩৪৬৬৩৪
বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://hpghoshhospital.com/
এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘এইচপি ঘোষ হাসপাতাল’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।