Durga Puja in England

দূর প্রবাসে এক টুকরো দেশ, ভারতীয় সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখাই উদ্দেশ্য ৩৬ বছরের শেফিল্ডের দুর্গাপুজোর

প্রতি বছরের মতো এ বারেও আয়োজিত হয়েছে শেফিল্ডের দুর্গাপুজো। দেখতে দেখতে ৩৬ বছরে পা দিয়েছে ‘শেফিল্ড অ্যান্ড ডিস্ট্রিক্ট দুর্গোৎসব অ্যান্ড কালচারাল কমিটি’র পুজো।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৪ ২২:১৮
ছবি সংগৃহিত

ছবি সংগৃহিত

প্রতি বছরের মতো এ বারেও আয়োজিত হয়েছে শেফিল্ডের দুর্গাপুজো। দেখতে দেখতে ৩৬ বছরে পা দিয়েছে ‘শেফিল্ড অ্যান্ড ডিস্ট্রিক্ট দুর্গোৎসব অ্যান্ড কালচারাল কমিটি’র পুজো। এই উদযাপনের মূল উদ্দেশ্যই হল প্রবাসে থেকেও দেশের সংস্কৃতিকে ছুঁয়ে থাকা এবং বিভিন্ন উৎসবের হাত ধরে ভারতীয় ঐতিহ্যকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়া। প্রতি বছর বাংলা নববর্ষের সময়েও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইংল্যান্ডে বসবাসকারী সকল বাঙালিদের একত্র করে এই কমিটি।

Advertisement

পুজোর দিন-ক্ষণ-রীতি মেনেই দুর্গাপুজোর আয়োজন হয় প্রতি বছর। সঙ্গে থাকে নানা ধরনের অনুষ্ঠান, প্রতিযোগিতা, খাওয়াদাওয়া আর দেদার আড্ডা। তবে এ বছর বাংলায় ঘটে যাওয়া দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার কারণে বেশ কিছু প্রতিযোগিতা বাদ দেওয়া হয় কর্মসূচি থেকে। যদিও বরাবরের মতো ষষ্ঠীর দিন ছোটদের জন্য ছিল বসে আঁকো প্রতিযোগিতার আয়োজন। সপ্তমীতে এখানে ফ্ল্যাশ মবের মাধ্যমে একটি অন্য স্বাদের অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যাগুলি তুলে ধরা হয়। তবে এ বছর মহামায়াকে স্মরণ করে ঢাকের সঙ্গে চিরাচরিত ধুনুচি নাচ হয়নি।

শনিবার ছিল বিজয়া সম্মিলনী। প্রতি বারের মতোই ভারত এবং যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত শিল্পীরা এসে নানা ধরনের অনুষ্ঠান করেন। এ ছাড়াও এখানকার বহু শিশু-সহ কমিটির সদস্যরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

আরও পড়ুন
Advertisement